সম্পর্ক ——– আমার আম্মি (শাশুড়ি), প্রথম আমি উনাকে যখন দেখি, মনে মনে ভেবেছি এই বয়সে এসেও মানুষ এতো সুন্দর হয় কি করে! অনেকক্ষণ উনার মুখের দিকে তাকিয়ে ছিলাম মুগ্ধ হয়ে!
বন্ধুত্ব ——- কোথাও কোন একদিন পড়েছিলাম ভাগ্যবানের বন্ধু হয়, আর স্বার্থপরেরা আফসোস করেই যায়! কথাটা কতটুকু খাঁটি আমার জানা নেই। আমি সমাজে খুব বুদ্ধিমান আর জ্ঞানীর তকমা গায়ে লাগানো মানুষকেও
কে এই রুমকী ? —————— ২৫ বছর পর রুমকী দেশে ফিরেছে। এক ঈদের দিনে নাহিদ আর রুমকী মিলিত হল। তারা তাদের প্রিয় চারণভূমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঘুরতে গেল। কলাভবনের পূর্ব
কে এই নাহিদ-রুমকী ? —————————- অনেকেই আমার কাছে জানতে চায়, কে এই নাহিদ-রুমকী? কেউবা মোবাইলে ফোন করে জিজ্ঞাসা করে, কেউবা মেসেঞ্জার,হোয়াটস আপে টেক্সট অথবা কল দিয়ে জানতে চায়। কিন্তু আমি
জীবন খাতার প্রতি পাতা- ৩ ——————————— মোহনা’দি তাড়া দিলেন। দুপুর গড়িয়ে গেছে। খেয়ে নাও। আমি ফ্রেশ হয়ে খেতে বসলাম। বাসমতি চালের চিকেন বিরিয়ানি, সালাদ ইত্যাদি। লাঞ্চ শেষ করলে তিনি বললেন,
রাখে আল্লাহ্ মারে কে ? —————————– যতবার ছবি দেখছি ততোবারই ভাবছি আহাঃ কি ভাগ্যবান বাচ্চা । ট্রাকের সাথে এক্সিডেন্টের সেই মুহূর্তটিতে মায়ের পেট ফেটে বাইরে এসে পরেছে । বাবা-মা, ৬
অফিস থেকে বের হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে নাহিদ। হোয়াটস্যাপ এ কলটি এলো তখনই। নিউয়র্কের কুইন্সের কিউ গার্ডেন থেকে কল করেছে রুমকী। নিজের রিভলবিং চেয়ারে গা টা এলিয়ে দিয়ে রুমকীর কল রিসিভ
তৃষ্ণার্ত বাস —————- তৃষ্ণার্ত বাস হুমড়ি খেয়ে রাস্তার গর্তে পান করছে পানি, খানাখন্দ না থাকলে রাস্তায় কি যে আজ করতো জানি ! ক্লান্ত হয়ে ছুটতো বুঝি পড়তো গিয়ে নদীর তীরে,
জীবন খাতার প্রতি পাতা- ২ ——————————– হুগলী মোহসিন কলেজ গেট দিয়ে বের হয়ে হাঁটছি আমরা দুজন। সংকেত দা শুরু করলেন হুগলী মোহসিন কলেজের ফুটবল টিমের গোলকিপার শ্যামল মিত্রের
আমাদের বড় ঈদ ———————- আমরা বলতাম বড় ঈদ। রমজান মাস শেষে সেমাই আর নতুন জামার খবর নিয়ে আসতো ছোট ঈদ। কোরবানি মানে হচ্ছে বড় ঈদ। তখন ঈদুল আজহা বা আদহা