বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১০:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
তেহরানে ভয়াবহ পানি সংকটের শঙ্কা, সতর্ক করলেন পেজেশকিয়ান ভারতের অধিনায়ক হিসেবে এক সিরিজে সর্বোচ্চ রান করা গিলকে একাধিক রেকর্ড ডাকছে ‘সন্তানের বাবা হয়েও সে আমাকে ধ্বংস করার পথ বেছে নিল’ রুট কি শচীনের রেকর্ড ভাঙতে চান? দুদকেও দুর্নীতি আছে, কমানোর চেষ্টা চলছে: দুদক চেয়ারম্যান সন্তানদের নিয়ে দিল্লিতে কারিশমা, সঞ্জয়ের সম্পত্তির উত্তরাধিকার নিয়ে নতুন মোড়! নিজের ছেলের কিডনি দিয়ে দুই রোগীর জীবন বাঁচালেন চিকিৎসক মা আ. লীগ কর্মীদের প্রশিক্ষণ, সেনাবাহিনীর হেফাজতে মেজর সাদিক ‘আমরা ১৮ বছর ধরে ভোট দিতে পারিনি’ ইরান থেকে জ্বালানি কেনায় ছয় ভারতীয় কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

নবীজির শ্রেষ্ঠ মুজিজা

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৫৩ Time View

ডেস্ক নিউজ : মুজিজা বলা হয়, পৃথিবীর মানুষকে যা অক্ষম করে দেয়; যা মানবীয় ক্ষমতার ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ মানবজাতিকে মুক্তির পথ দেখানোর জন্য যুগে যুগে অসংখ্য নবী ও রসুল পাঠিয়েছেন। তাদের প্রমাণস্বরূপ দান করেছেন বিভিন্ন মুজিজা। আর আমাদের নবীকে দান করেছেন বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রেষ্ঠ মুজিজা আল-কোরআন।

মহান আল্লাহ সাহিত্য চর্চার এ জয়জয়কার যুগে পবিত্র কোরআন নাজিল করে তাদের প্রতি পালটা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন। মহান আল্লাহ বলেন, পবিত্র কোরআনের একটি পূর্ণাঙ্গ সুরা নয়, একটি আয়াত নয়- পারলে যে কোনো একটি বাক্যের সমমানের একটি বাক্য রচনা করে দেখাও! পবিত্র কোরআন ঘোষণা করেছে যে, তার সংরক্ষণের ভার স্বয়ং মহান আল্লাহ গ্রহণ করেছেন। কেয়ামত পর্যন্ত এ মহাগ্রন্থ অণু পরিমাণ বিকৃতি ও রদবদলের হাত থেকে পরিপূর্ণ সুরক্ষিত থাকবে। মহান আল্লাহ তার এ অঙ্গীকার ওয়াদা পূরণ করেছেন।
পবিত্র কোরআন নাজিল হওয়ার সময়কাল থেকে আজ প্রায় চৌদ্দশ বছর গত হয়ে গেছে, দীর্ঘ এ সময়ের প্রত্যেক শতাব্দীর সকল যুগে লাখো বান্দা এমন ছিলেন এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন, যাদের বুকে পূর্ণ কোরআন এমনভাবে সুরক্ষিত যে, তার একটি নুকতাও ভুল থাকার কোনো অবকাশ নেই। পৃথিবীর ইতিহাসে আর কোনো ধর্ম নিজেদের ধর্মগ্রন্থের ব্যাপারে এরূপ নজির দেখাতে পারবে না। বরং পূর্ববর্তী  ধর্মগ্রন্থের অবস্থা তো এতটাই শোচনীয় যে, তার মূল কোন ভাষায় লিখিত, আর তাতে কয়টি অধ্যায় রয়েছে, এটুকু রহস্যভেদ করাও আজ দুষ্কর হয়ে গেছে।
পবিত্র কোরআন নাজিলের পর থেকে আজ অবধি চ্যালেঞ্জ দিয়ে রেখেছে, পবিত্র কোরআনের অনুরূপ একটি সুরা অথবা একটি আয়াতের অনুরূপ আয়াত তৈরি করে দেখানোর জন্য। যদি কারও একার পক্ষে সম্ভব না হয় তাহলে বিশ্বের সকল জাতি-গোষ্ঠীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এর সমতুল্য রচনা করে দেখাক। 

মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেন, তারপরও যদি তোমরা এ কাজ করতে না পার, আর এ তো নিশ্চিত যে, তোমরা তা কখনো পারবে না, তাহলে ভয় কর সেই আগুনকে যার ইন্ধন হবে মানুষ ও পাথর। যাকে কাফেরদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। (সুরা বাকারা, আয়াত : ২৪)

 

 

কিউএনবি/আয়শা/১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪,/রাত ৯:০৫

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit