একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের মাধ্যমে আমরা ইতিহাসের সাক্ষী হতে চলেছি–ডিসি অন্নপূর্ণা দেবনাথ
রাশিদুল ইসলাম রাশেদ, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি ।
Update Time :
বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫
৩৪
Time View
রাশিদুল ইসলাম রাশেদ, কুড়িগ্রাম : একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করার আমাদের সবার দায়িত্ব ও কর্তব্য। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের মাধ্যমে আমরা ইতিহাসের সাক্ষী হতে চলেছি। এটা সত্যি আনন্দের। এটা শতাব্দীর সেরা সময়। বুধবার সুধীমহল ও সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন নবাগত জেলা প্রশাসক মিজ্ অন্নপূর্ণা দেবনাথ। কুড়িগ্রাম নবাগত জেলা প্রশাসক অন্নপূর্ণা দেবনাথ এর সাথে মুক্তিযোদ্ধা, জুলাই যোদ্ধা, শুধী সমাজ ও সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) বিকাল ৩টায় কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সর্বস্তরের রাজনৈতি নেতৃবৃন্দ সাংবাদিকদের বিভিন্ন দিক নির্দেশনামূলক প্রস্তাব এবং পরামর্শ গ্রহণ করেন নবাগত জেলা প্রশাসক অন্নপূর্ণা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন-অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আসাদুজ্জামান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. জাকির হোসেন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (রাজস্ব) শেখ মাহবুবে সোবহানী, জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা নিজাম উদ্দিন, এনসিপির জেলা সাধারণ সম্পাদক মাসুম মিয়া, সিনিয়র সাংবাদিক খন্দকার একরামুল হক সম্রাট, কুড়িগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সদস্য সচিব মনোয়ার হোসেন লিটন, যুগ্ম আহবায়ক তামজিদ হাসান তুরাগ, ইউনাইটেড প্রেস ক্লাবের আহবায়ক রাশিদুল ইসলাম রাশেদ প্রমুখ।
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন-কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম বেবু, অধ্যাপক হাসিবুর রহমান হাসিব, জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি মাওলানা আব্দুল মতিন ফারুকী এনসিপির জেলা সভাপতি মোঃ মুকুল মিয়া, সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ ইউনুস আলী, প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাহফুজুর রহমান টিউটর প্রমুখ। মতবিনিময় সভায় নবাগত জেলা প্রশাসক মিজ্ অন্নপূর্ণা দেবনাথ বলেন, “আমি অনেক শুনেছি কুড়িগ্রামের মানুষ সহজ-সরল।
তাই আমার স্বপ্ন ছিল কুড়িগ্রামে যোগদানের। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। এখন সময় এসেছে কুড়িগ্রামের উন্নয়নে কাজ করার। এজন্য আমি কুড়িগ্রামের সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা চাই। সেই সাথে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করার আমাদের সবার দায়িত্ব ও কর্তব্য। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট সত্যি আনন্দের। এটা শতাব্দীর সেরা সময়ে আমরা উপনীত হয়েছি।”