মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন বিশমাইল বাসস্ট্যান্ডের শ্যামলী পরিবহনের কাউন্টার ম্যানেজার মাসুদ বলেন, জাহিদ হাসান ইমন বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের পরিচয় দিয়ে পাবনা যাওয়ার জন্য গাড়ির তিনটি টিকেট নেয়। এই টিকিটের কোন মূল্য পরিশোধ করেন নি তিনি। পরে যুব ভাইকে বিচার দিলে তিনি টাকা পরিশোধের জন্য বলে দেন। তখন থেকে যুব ভাইয়ের প্রতি ক্ষোভ ছিল তার।
মানববন্ধনে ঢাকা জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জাহিদুল হক সময় বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতা ইমনকে মদ্যপানের অপরাধে হল থেকে বের করে দেওয়া হয়। পরে তিনি সাভারের রেডিও কলোনির শিমুলের বাসার একটি কক্ষ ভাড়া নেন। সেই বাসায় প্রতিনিয়ত বান্ধবি নিয়ে যেতেন তিনি। সেখানেও মদ পান করে হৈ-হুল্লোড় করেন। পরে বাড়িওয়ালা যুব ভাইয়ের মাধ্যমে ইমনকে বাসা ছেড়ে দিতে বলেন। এই ক্ষোভ থেকে তিনি যুব ভাইয়ের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছেন বলে অভিযোগ করেন। আমারা এর বিচার চাই। মানববন্ধনে স্থানীয় রাজীব হোসেন, অনিক ও জীবনসহ প্রায় শতাধিক এলাকাবাসীসহ ভুক্তভোগীরা উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধনে উপস্থিত সবাই ইমনের মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর প্রতিবাদ জানিয়ে বিচার দাবি করেন।