লাইফ ষ্টাইল ডেস্ক : মসলা যে শুধু খাবারের স্বাদ বাড়ায় তা-ই নয়। মসলার অনেক স্বাস্থ্যগুণও রয়েছে। ঈদ এলেই মসলার বাজার গরম হয়ে ওঠে। কারণ ঈদের রান্নার জন্য মসলার চাহিদা অন্য সময়ের চেয়ে বেড়ে যায়। মসলার চাহিদার কারণে অধিক লাভের আশায় কোনো কোনো অসাধু ব্যবসায়ী গুঁড়া মসলার মধ্যে কাপড়ের রং, কাঠ ও ইটের গুঁড়া, ধানের তুষ, সিসাসহ নিষিদ্ধ নানা উপাদান মেশায়।
তাতে খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি তো দূরের কথা, উল্টো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়তে হয়। এ জন্য দেখেশুনে যাচাই-বাছাই করে মসলা কেনা ভালো। তবে স্বস্তির খবর হচ্ছে, আসন্ন কোরবানি ঈদ উপলক্ষে মসলার বাজারে নিয়মিত অভিযান চালাবে ভোক্তা অধিদপ্তর।
লবঙ্গ
লবঙ্গের দাম আগের তুলনায় একটু বেড়েছে বলে জানালেন বিক্রেতারা।
কালো এলাচ
প্রতি কেজি কালো এলাচের মূল্য এক হাজার ৫০ টাকা।
দারচিনি
প্রতি কেজি দারচিনির দাম ৪৪০ টাকা।
প্রতি কেজি তেজপাতা ২০০ টাকা।
গোলমরিচ
প্রতি কেজি গোলমরিচ ৭০০ টাকা
জায়ফল
প্রতি কেজি জায়ফল ৯০০ টাকা।
স্টার এনিস
প্রতি কেজি স্টার এনিস এক হাজার ৪৮০ টাকা
জয়ত্রি
প্রতি কেজি জয়ত্রি তিন হাজার ৩০০ টাকা।
হলুদ গুঁড়া
সবচেয়ে ভালো মানের খোলা হলুদ গুঁড়া বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২৫০ টাকা।
মরিচ গুঁড়া
আস্ত শুকনা মরিচ প্রতি কেজি ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা। শুকনা মরিচ গুঁড়ার দাম প্রতি কেজি ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকা।
ধনে
আস্ত ধনে পাওয়া যাবে প্রতি কেজি ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। আর প্রতি কেজি ধনে গুঁড়া কেনা যাবে ৩০০ টাকায়।
পেঁয়াজ
প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৮০ টাকা
আদা
প্রতি কেজি আদা ৪০০ টাকা।
পুষ্টি বিশেষজ্ঞদের মতে, বাটা ও গুঁড়া মসলা দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করে না খাওয়াই ভালো। বাতাসের সংস্পর্শে জারিত হয়ে মসলার উপকারী উপাদানগুলো হারিয়ে যায়। এ জন্য গুঁড়া ও বাটা মসলা বেশিদিন সংরক্ষণ করে ব্যবহার না করাই ভালো।
কিউএনবি/আয়শা/১৯ জুন ২০২৩,/রাত ৯:০৫