বাদল আহাম্মদ খান ,ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি : ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলায় রহস্যজনক মৃতকে কেন্দ্র করে পার্শ্ববর্তী বাড়িতে লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া যায়। রবিবার ১৬ জুন ভোর অনুমান ৩ টায় উপজেলার চান্দরা ইউপির ৯ নং ওয়ার্ড রসুলপুর গ্রামে বিল্লাল মিয়ার বাড়িতে লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া যায়, সারেজমিনে জানাযায়, বিলাল মিয়ার মা আনোয়ারা বেগম, জামালের স্ত্রী রুনা বেগম, দুলালের স্ত্রী ফেরদৌসা বেগম, এবং তাদের বাড়ির ভাইয়ের স্ত্রীরা জানান গত ১৩ জুন বিল্লাল মিয়ার চাচাতো ভাবি শিরীন আক্তার পার্শ্ববর্তী উপজেলা আশুগঞ্জের দুর্গাপুরে বাবার বাড়িতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে আশুগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেয় পরবর্তীতে উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে আসলে কর্তব্য কর্তব্যরত চিকিৎসক থাকে মৃত ঘোষণা করেন। মেডিকেল রিপোর্ট অনুযায়ী তিনি বিষক্রিয়ায় মৃত্যু বরণ করেন।
এর জেরে বিল্লালদের বিরুদ্ধে হত্যাকান্ড এবং পুলিশ দ্বারা তাদেরকে রাতের ভিতরে হেফাজতে নেওয়ার প্রোপাগান্ডা ছড়ায়। এই ভয়ে বিল্ললারা বাড়িতে না থাকার সুযোগ নেয় তারা।তারা আরো জানান, রাত প্রায় ৩ টায় আইনের লোক এসেছে মর্মে দরজা খুলতে বলে, দরজা খুলতেই দেশীয় অস্ত্রের মুখে তাদেরকে জিম্মি করে তাদের আলমারিতে প্রকৃত নগদ টাকা স্বর্ণালংকার এবং মূল্যবান দ্রব্যাদি তারা লুট করে তিনটি ঘরে লুট করে তারা শটকে পড়ে ।
এ সময় তাদের সুর চিৎকারে পার্শ্ববর্তী লোকজন এগিয়ে আসে। এ সময় কাউকে চিনতে পেরেছে মর্মে সংবাদ কর্মীরা জানতে চাইলে তারা জানানতারা জানান, মিঞ্জু, সাচ্চু, রফিক, সহ আরো অজ্ঞাত ১০/১৫ জন এ কাজের সাথে জড়িত, এ বিষয়ে পাড়া-প্রতিবেশী রফিক, মসজিদের মোয়াজ্জেম, প্রেমানন্দ দাস, তাজুল ইসলাম, রেনু মিয়া, সহদেব দাস, যমুনা রানী দাস সহ আরো অনেকে জানান আমরা সবাই তাদের পার্শ্ববর্তী বাড়ির বাসিন্দা কিন্তু এ ধরনের কোনো ডাকাতি বা চুরির ঘটনা ঘটনি। এ বিষয়ে বিজয়নগর থানায় ডিউটি অফিসার এএসআই রুহুল আমিন জানান নিউজ লিখা পর্যন্ত থানায় লুটপাটের কোন অভিযোগ ডায়রি এন্ট্রি হয়নি।
কিউএনবি/অনিমা/১৬ জুন ২০২৪,/বিকাল ৫:২৬