বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ০৫:৩১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ককটেলসহ শ্বশুর বাড়ি থেকে সন্ধীপ উপজেলা আ.লী সভাপতি গ্রেপ্তার গাজায় ২৪ ঘণ্টায় অপুষ্টিতে ৭ জনের মৃত্যু আজই দলগুলোর সঙ্গে রাষ্ট্রসংস্কারের আলোচনা শেষ করতে চায় কমিশন রাঙামাটির রাবিপ্রবি’র ১০ ছাত্রলীগ নেতাকে বহিষ্কার,সনদ বাতিল করলো প্রশাসন কানাডার ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পরিকল্পনায় ট্রাম্পের কড়া বার্তা ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক-বাবরের খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ফের ১৩ আগস্ট ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের প্রাণহানি, হাসপাতালে ২৭৮ সীমান্ত পথে আরও ১৫ জনকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ ‘মিডিয়ার বাকস্বাধীনতা কি সত্যি আছে?’—প্রশ্ন আনিস আলমগীরের.. ফিরেই মায়ামিকে নাটকীয় জয় এনে দিলেন মেসি

যুক্তরাষ্ট্রই পারে ইসরায়েলি হামলা থামাতে: মাহমুদ আব্বাস

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৮০ Time View

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : এবার রেকর্ড দামে বিক্রি হলো টাইটানিক জাহাজের সবচেয়ে ধনী যাত্রীর কাছে থাকা একটি সোনার ঘড়ি। এএফপির এক প্রতিবেদন মতে, গত শনিবার (২৭ এপ্রিল) ইংল্যান্ডে ঘড়িটি নিলামে তোলা হয়। 

হেনরি অ্যালড্রিজ অ্যান্ড সন নামে একটি সংস্থা ঘড়িটি নিলামে তোলে। সেখানে ঘড়িটি ১১ লাখ ৭০ হাজার পাউন্ডে (১৪ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার) বিক্রি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১৬ কোটি টাকার সমান।

যুক্তরাষ্ট্রের একজন ব্যক্তি ঘড়িটি কিনে নিয়েছেন। নিলামকারী সংস্থা জানিয়েছে, টাইটানিক ট্রাজেডির সঙ্গে সম্পর্কিত কোনো জিনিসের বিক্রয়মূল্যের ক্ষেত্রে এটা একটা রেকর্ড।
 
ঘড়িটির মালিক ছিলেন মার্কিন ধনকুবের জন জ্যাকব অ্যাস্টর। ১৯১২ সালে যখন টাইটানিক জাহাজ ডুবে যায়, তখন বহু যাত্রীর সঙ্গে তিনিও প্রাণ হারান। ওই সময় অ্যাস্টর ছিলেন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী।
 
অ্যাস্টরের কাহিনী টাইটানিক সিনেমার প্রধান দুই চরিত্র জ্যাক আর রোজের মতোই। দুর্ঘটনার সময় জাহাজে স্ত্রী ম্যাডেলিনও তার সঙ্গে ছিলেন। তবে তাকে একটি লাইফবোটে তুলে দিয়েছিলেন অ্যাস্টর। ফলে প্রাণে বেঁচে যান ম্যাডেলিন। তবে বাঁচতে পারেননি ধনকুবের অ্যাস্টর।
 
জাহাজ ডুবে যাওয়ার প্রায় এক সপ্তাহ পর অ্যাস্টরের লাশ উদ্ধার করা হয়। সে সময় তার কাছে পাওয়া বিভিন্ন জিনিসের মধ্যে সোনার ঘড়িটিও ছিল। নিলাম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উদ্ধারের পর ঘড়িটি অ্যাস্টরের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছিল। পরে সেটি মেরামত করে ব্যবহার করতেন অ্যাস্টরের ছেলে।
 
হেনরি অ্যালড্রিজ অ্যান্ড সনের ধারণা ছিল, নিলামে হয়তো এক থেকে দেড় লাখ পাউন্ড দাম উঠবে সোনার ঘড়িটির। কিন্তু তাদের প্রত্যাশা ছাপিয়ে সেটা প্রায় ১০ গুণ বেশি দামে বিক্রি হয়েছে।

কিউএনবি/আয়শা/২৮ এপ্রিল ২০২৪,/রাত ৯:৫৫ 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit