আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সোমবার (২৯ জানুয়ারি) ওয়াশিংটনে আটলান্টিক কাউন্সিলের এক অনুষ্ঠানে এ কথা জানান কাতারের প্রধানমন্ত্রী। খবর আলজাজিরার। তিনি বলেন, চুক্তির বিষয়ে সব পক্ষের মধ্যে সন্তোষজনক আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে আলোচনা করতে গত সপ্তাহের শেষ দিকে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে বৈঠকে বসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, ও ইসরাইলের গোয়েন্দা প্রধানরা।
এ চুক্তির আওতায় পর্যায়ক্রমে যুদ্ধবিরতি, নারী ও শিশুদের প্রথমে মুক্তি দেয়ার কথা বলা হয়েছে। এছাড়াও গাজা উপত্যকায় মানবিক সহায়তা পাঠানোর বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত রাখা হয়েছে। কাতারের প্রধানমন্ত্রী বলেন,আমরা আশা করছি, এই প্রস্তাব হামাসের কাছে এমনভাবে উপস্থাপন করা হবে, যাতে তারা এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে ইতিবাচকভাবে যুক্ত হতে পারে। যদিও হামাস আলোচনায় বসার পূর্বশর্ত হিসেবে একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতির কথা বলেছিল বলে জানান আল থানি।
তিনি আরও বলেন,আমি বিশ্বাস করি, আমরা যেভাবে অগ্রসর হচ্ছি, তাতে করে স্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানো আমাদের জন্য সহজ হবে বলে মনে হচ্ছে। গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের আকস্মিক হামলার পর ২৪০ ইসরাইলি হামাসের হাতে বন্দি হয়। গত বছরের নভেম্বরে কাতার ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সপ্তাহব্যাপী যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় ১০০ জনের বেশি বন্দিকে মুক্তি দেয় হামাস। বিনিময়ে ইসরাইলের কারাগারে আটক ২০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি মুক্তি পায়।
কিউএনবি/আয়শা/৩০ জানুয়ারী ২০২৪,/বিকাল ৪:২১