সামিউলের বড় ভাই আব্দুর রফিক ও জানান, দেশে থাকাকালীন ইলেক্ট্রিকের কাজ করতেন সামিউল। চার বছর আগে পরিবারের হাল ধরতে পাড়ি জমান কাতারে। কিন্তু সেখানে যাওয়ার পর কাগজপত্রের জটিলতায় তাকে অবৈধ অভিবাসী হিসেবে বসবাস করতে হয়। ১৩ জানুয়ারি ভোরে কাতারের আল শামাল রোডে একটি প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আরেকটি প্রাইভেটকারকে পিছন থেকে ধাক্কা দিলে সামিউল ইসলাম সাইমনসহ চার বাংলাদেশী প্রবাসী নিহত হয়। সামিউল একটি প্রাইভেটকারের যাত্রী ছিলেন। নিহত হওয়ার ছয়দিন পর বুধবার সামিউলের লাশ দেশে আনা হয়।
কিউএনবি/অনিমা/১৯.০১.২০২৩/সকাল ১১.৪৫