তিনি আরো জানান, চারলেনের আশুগঞ্জ-আখাউড়া স্থলবন্দর সড়ক উন্নয়নে এফকন্স লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান এসব পাথর আমদানি করছে। সিএন্ডএফ’র দায়িত্বে ছিলো মেসার্স খলিফা এন্টারপ্রাইজ। এই প্রথমবারের মতো এ বন্দর দিয়ে পাথর আমদানি হলো। মূলত আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পাথর রপ্তানি হতো। ভারতের বড় পাথর বাংলাদেশে এনে ছোট করে আবার এগুলো ভারতে পাঠানো হতো। এক সময় বন্দরটি পাথর রপ্তানিমুখী হয়ে পড়ে। এমনও সময় গেছে বন্দর দিয়ে প্রতিদিন গড়ে ১০০ ট্রাক এর মতো পাথর ভারতে প্রবেশ করতো। এখন ভারতে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হয়ে যাওয়ায় আভ্যন্তরীনভাবেই তারা পাথর সরবরাহ করতে পারে। শেষ পর্যন্ত তারা বাংলাদেশে পাথর রপ্তানি করলো।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সরকার নির্ধারিত দাম টনপ্রতি ১৩ ডলারে পাথর বাংলাদেশে পাথর আসে। এফকন্স লিমিটেড মোট ২৭০০ টন পাথর আনার জন্য কাগজপত্র জমা দেয়। প্রতি টনে সরকার নির্ধারিত দামের ৬৯ ভাগ শুল্ক পাবে বাংলাদেশ। এছাড়া বন্দরে পাথর রাখাসহ আনুষাঙ্গিক কিছু অর্থও বাংলাদেশ পাবে।
কিউএনবি/অনিমা/১৪ নভেম্বর ২০২২,খ্রিস্টাব্দ/সকাল ১০:৪৬