মুক্তা যেমন শুক্তির বুকে তেমনি আমাতে তুমি —————————————————— রুমকী অনেকটাই বদলে গেছে। আগের মত আবেগীয় কথা, কাজ, চিন্তাধারা অতঃপর এই ভাবনার অতলান্ত সাগরে এখন আর ডুব দেয়না। ২৫ বছর পর
শচীন দেববর্মন : মল বাজায়ে মন মাতায়ে সুরের এক ঝর্ণা ——————————————————————— ১৯৯১ সালের ডিসেম্বর মাস। বাইরে তুষার ঝরছে অবিরত। দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী শহর সিউল তুষারের শ্বেত শুভ্র চাদরে যেন ঢেকে
শচীন দেববর্মন : কুমিল্লার এক অনুনাসিক সুর সন্তান ————————————————————— ইদানিং বর্মন পরিবার আমার উপর ভর করেছে। শুরুটা করেছিলাম, মীরা দেববর্মন কে নিয়ে। তাঁকে নিয়ে দুটো পর্ব লিখেছি। এখন ভাবছি তাঁর
গোমতী কন্যা মীরা দেববর্মন : বৃদ্ধাশ্রম যার শেষ ঠিকানা ——————————————————————- ত্রিপুরার রাজবংশ নিয়ে অনেক গল্প-কাহিনী প্রচলিত আছে। রাজা-মহারাজাদের জীবনাচরণ নিয়েও আছে অনেক আখ্যান-উপাখ্যান। এসব কাহিনী নিয়ে রাজবংশের ইতিহাসকে আশ্রয় করে
প্রিয় নাহিদ / আমি চিঠি লেখায় ক্ষ্যান্ত দিয়েছি। ইদানিং শুরু করেছি কিছু কিছু বিষয়ের উপর সংক্ষিপ্ত লেখালেখি। গুগল, উইকিপিডিয়া, পুরোনো জার্নাল ঘেটে এক একেকটা ট্রপিক্স এর উপর লেখা শুরু করেছি।
দুই নম্বরী ———– নাহিদের এক খালার বাড়ী প্রত্যন্ত গ্রামে। একদম অজ পাড়া গাঁ। খালাবাড়ীর পাশ দিয়ে ছোট্ট একটা নদী। ছোটবেলায় এই নদীর এপার ওপার সাঁতার কাটত নাহিদ। এই খালা বাড়ীতে
মিডিয়ার কারসাজি ———————– সপ্তাহের শেষ কার্য দিবস। অফিস থেকে বের হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে নাহিদ। হোয়াটস্যাপ এ কলটি এলো তখনই। নিউয়র্কের কুইন্সের কিউ গার্ডেন থেকে কল করেছে রুমকী। নিজের রিভলবিং চেয়ারে
দুঃখবিলাস ————- গোধূলী বেলার সমুদ্র তীর। বালুকা বেলায় আঁচড়ে পড়ছে সমুদ্রের সফেন ঢেউ। ফেনাযুক্ত সে ঢেউ ছুঁয়ে দিয়ে যাচ্ছে নাহিদ ও রুমকীর পাঁয়ে। মাঝ সমুদ্রে কি চমৎকার ভাবে ডুবে যাচ্ছে
রুমকী’র চিঠি -৩ : তুমি যে ফাগুন, রঙের আগুন, তুমি যে রসের ধারা ———————————————————————– মাঝে মাঝে রুমকী ডুব দেয়। একেবারেই নিশ্চুপ বনে যায়। না কোন ফোন কল, না কোন চিঠি
রুমকী’র চিঠি -২ : বর্ণে গন্ধে ছন্দে গীতিতে হৃদয়ে দিয়েছ দোলা ————————————————————————– শেষ বিকেলে মতিঝিল অফিসে নিজের ভিতরে নিজেই ছটফট করছে নাহিদ। হৃদয়ের মাঝে এক অজ্ঞাত খচখচানি যেন। কোথায় যেন