এ সময়ে উন্মুক্ত স্থানে সভা-সমাবেশ, মিছিল-মিটিং, গণজমায়েত, অস্ত্র বহন এবং পাঁচজনের বেশি লোকের একত্রিত হওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
আজকের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তাদের অধিকাংশ দেশীয় অস্ত্রের আঘাতে রক্তাক্ত হয়েছেন। সংঘর্ষ এখনো থামেনি, বরং অব্যাহত রয়েছে এবং আহতের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।
উল্লেখ্য, শনিবার (৩০ আগস্ট) রাতে এক ছাত্রীকে দারোয়ান কর্তৃক মারধরের অভিযোগকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থী-স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। রবিবার সকাল থেকে একের পর এক সংঘর্ষে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নেয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যসহ অন্তত অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন।