২০২৫ সালের মধ্যে দেশের দশ লাখ পরিবারকে উন্নত লেট্রিন সুবিধার আওতায় আনতে কাজ করছে স্যানমার্কস- বাংলাদেশ। খাগড়াছড়িসহ ৩৫টি জেলায় গ্রামীণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নয়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে আইডিই বাংলাদেশ।খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটি জেলায় প্রকল্পটিতে কাজ করছে বলিপাড়া নারী কল্যান সমিতি (বিএনকেএস) নামের একটি এনজিও।খাগড়াছড়ি জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরের আয়োজনে এ অবহিতকরণ সভায় সভাপতিত্ব করেন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সুপারিন্টেন্ডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার আজগর আলী।এসময় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা টিটন খীসা, খাগড়াছড়ি স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক (উপ-সচিব) নাজমুন আরা সুলতানা, জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের ত্বত্তাবধায়ক প্রকৌশলী আজগর আলী, ইউনিসেফ এর চীফ অফ ফিল্ড অফিস মাধুরী ব্যানার্জি, জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তর- খাগড়াছড়ির নির্বাহী প্রকৌশলী পলাশ চন্দ্র দাস, স্যানমার্কস- বিডি’র পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের টীম লিডার মো: ইমরান নিজামী, আরএফএল’র চীফ অপারেটিং অফিসার আব্দুল্লাহ আল জুনাইদ এবং লিকজিল কোম্পানী’র টিম লিডার মো: রাশেদুল আলম সরকার বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।প্রকল্পের সমন্বয়কারী বিমল কান্তি চাকমা’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, ‘বলিপাড়া নারী কল্যাণ সমিতি (বিএনকেএস)’ এর নির্বাহী পরিচালক হ্লাসিংনু।প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে পরিবেশ-প্রকৃতির বিপন্নতা এবং নানা ভৌগলিক কারণে পানির উৎস হ্রাস পাচ্ছে। মানসম্মত জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার জন্য পানি একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান। প্রান্তিক জনপদে সুপেয় পানির সঙ্কট যেখানে তীব্র; সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ল্যাট্রিন ব্যবস্থাপনা অনেক কঠিন। তাই সময় উপযোগী প্রযুক্তি এবং পানি সাশ্রয়ী উন্নত ল্যাট্রিন ও পয়:বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খুবই জরুরী। এই কাজে সরকারের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হিসেবে কাজ করছেন, দেশি-বিদেশী এনজিওরাই।
কিউএনবি/অনিমা/১০ জুন ২০২৪,/বিকাল ৩:২১