আন্তর্জাতিক ডেস্ক : শুক্রবার (১১ আগস্ট) মার্কিন সরকারের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো। যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি বিভাগ বলছে, বাতাস থেকে কার্বন সরিয়ে নিতে দুটি অগ্রসর প্রযুক্তি ব্যবহারে ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করা হবে, যা ইঞ্জিনিয়ারড কার্বন অপসারণে বিশ্বের বৃহত্তম বিনিয়োগ।
টেক্সাস ও লুজিয়ানায় প্রয়োগ করা প্রকল্প দুটির প্রতিটির লক্ষ্য প্রতিবছর এক মিলিয়ন টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্মূল করা, যা মোট ৪ লাখ ৪৫ হাজার গ্যাসচালিত গাড়ির বার্ষিক নির্গমনের সমান। দেশটির জ্বালানি সচিব জেনিফার গ্রানহোম এক বিৃতিতে জানান, এই প্রকল্পগুলো পরবর্তী প্রজন্মের প্রযুক্তিগুলোর সম্ভাব্যতা প্রমাণ করতে সাহায্য করবে। এতে প্রযুক্তিগুলোকে জলবায়ু সংকটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য ব্যবহার করা যাবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবগুলোকে কমাতে বায়ু থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড অপসারণ করতে হবে।
তবে এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্ক জ্যাকবসন বলেন, এই প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রচুর বিদ্যুতের প্রয়োজন হবে। এতে শুধু অর্থের অপচয় হবে। উল্টো জলবায়ু সমস্যা সমাধান আরও বিলম্বিত হতে পারে।
কিউএনবি/আয়শা/১২ অগাস্ট ২০২৩,/সন্ধ্যা ৭:৫২