এ সময় তিনি জানান তার পিতা ১৮৯৬ সাল থেকে পবিত্র আশুরা উদযাপন শুরু করে, এর আগে তার দাদাও এভাবে পবিত্র আশুড়া উদযাপন করতেন বলে খবর পাওয়া গেছে। এরই ধারাবাহিকতায় তিনিও দরবারের রীতি অনুযায়ী পবিত্র আশুর উদযাপন করে থাকেন। মহরম মাসের শোক মাতম সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, ন্যায় ও সত্যের পথে অবিচল থাকা, জালিমের জুলুমের প্রতি ঘৃণা প্রদর্শন এবং কারবালার প্রান্তরে শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করার উদ্দেশ্যে এটি করা হয়। পরে সকলকে সঙ্গে নিয়ে বিশেষ দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন দরবারের গদ্দিনশীন পীর শাহ্ সূফী জাহের উদ্দিন চিশতি আল হোসাইনী।
এসময় দরবারের অনুসারী, ভক্ত আশেকান, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। দরবারের রীতি অনুযায়ী এ ধরনের কার্যক্রম ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে বলে জানান দরবার শরীফের পীর শাহ্ সূফী জাহের উদ্দিন চিশতি।