ডেস্ক নিউজ : সামর্থ্যবানরা কোরবানি করবেন, তবে কোরবানির পশুর চামড়া কী করবেন?
কেননা, কোরবানিদাতা চাইলেই কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রির টাকা নিজের জন্য খরচ করতে পারবেন না। চলুন জেনে নিই এ সম্পর্কে ইসলাম কী বলে–
কোরবানির পশুর চামড়ার ব্যবহার
কোরবানির পশুর চামড়া ব্যবহার সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘তোমরা কোরবানির পশুর চামড়া দ্বারা উপকৃত হও; তবে তা বিক্রি করে দিয়ো না।’
কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি
হজরত আলী (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন, ‘আমি যেন কোরবানির মজুরি বাবদ মাংস বা চামড়া থেকে কসাইকে কোনো কিছু না দিয়ে থাকি।’
এখন প্রশ্ন: চামড়া বিক্রির অর্থ কারা পাবে?
যারা জাকাত, ফিতরা পাওয়ার উপযুক্ত তারাই কোরবানির পশুর চামড়ার অর্থ পাওয়ার হকদার। তবে এ ক্ষেত্রে এতিম, গরিব তালিবুল ইলম তথা ইলমে দ্বীনের গরিব শিক্ষার্থীকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তা দেয়া উচিত। তালিবুল ইলম তথা ইলমে দ্বীনের শিক্ষার্থী যদি এতিম বা গরিব হয়, তবে তাকে জাকাত, ফিতরা ও কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য দানে বেশি সওয়াব রয়েছে।
কিউএনবি/আয়শা/২৫ জুন ২০২৩,/রাত ৮:৪০