ডেস্ক নিউজ : পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যুতে বাংলাদেশ মিয়ানমার ও চীনের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগে নেওয়ার জন্য চীন সরাকারকে ধন্যবাদ জানান। তিনি প্রত্যাশা করেন, এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে প্রত্যাবাসনের পাইলট প্রকল্প দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে।
আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। চীনা নববর্ষ দিবসে নতুন রাষ্ট্রদূতকে অভিনন্দন জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য অংশীদার হওয়ার জন্য চীনকে ধন্যবাদ জানান।
বৈঠকে তিনি কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় চীনের সহযোগিতা এবং করোনার সময় চীন থেকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের প্রত্যাবাসন এবং পরবর্তীতে উচ্চশিক্ষা চালিয়ে যাওয়ার জন্য তাদের চীনে প্রত্যাবর্তনে সহায়তার জন্য চীন সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
বৈঠকে শাহরিয়ার আলম আশা প্রকাশ করেন, নতুন রাষ্ট্রদূতের মেয়াদে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উভয় পক্ষই বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সংযোগ, কোভিড পরিস্থিতি ইত্যাদি সহ পারস্পরিক স্বার্থের দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে আন্তরিকভাবে মতবিনিময় করেছে বলে।
প্রতিমন্ত্রী চীনের সঙ্গে সরাসরি বিমান যোগাযোগ স্থাপনের গুরুত্বও তুলে ধরেন এবং এ ব্যাপারে চীনের রাষ্ট্রদূতকে বিবেচনা করার অনুরোধ জানান।
শাহরিয়ার আলম বলেন, চীন থেকে শিল্প স্থানান্তরের জন্য উপযুক্ত জায়গা। চীনা রাষ্ট্রদূত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য পিপিপি-তে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
কিউএনবি/আয়শা/২২ জানুয়ারী ২০২৩/রাত ৮:২৯