বক্তারা বলেন, জেলার উপকূলীয় জনপদের একটি সুবর্ণচর। গতকয়েক বছর ধরে এ উপজেলার প্রতিটি এলাকায় সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে, যা চলতি বছরে প্রকট আকার ধারন করে। সুপেয় পানির রক্ষায় কৃষি কাজে ব্যবহৃত গভীর নলকূপের ব্যবহার কমিয়ে আনতে হবে। পাশাপাশি বর্ষা মৌসুমে খাল, বিল, নদী-নালাতে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে হবে। এছাড়া সুবর্ণচরের দক্ষিণ সীমানা ঘেঁষে বয়ে যাওয়া মেঘনার মরা খালটি পুনঃখনন করে পানি সঞ্চয় করে সুবর্ণচর ও হাতিয়া উপকূলে ২লক্ষাধিক ভূমি কৃষি কাজে ব্যবহার করা যাবে, এতে করে সুপেয় পানির সংকট অনেকটাই কমে যাবে।
কিউএনবি/অনিমাা/১৪ অগাস্ট ২০২২, খ্রিস্টাব্দ/বিকাল ৪:৪২