স্পোর্টস ডেস্ক : ২০০৬ সালে ক্রিকেটের ছোট ফরম্যাটে অভিষেকের পর টাইগাররা এ পর্যন্ত ১২৮টি ম্যাচ খেলেছে। জয় এসেছে ৪৪টি ম্যাচে এবং ৮১টি ম্যাচ হারতে হয়েছে। এর মধ্যে এর মধ্যে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৬ ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ হেরেছে ৫টিতে। তবে ব্যক্তিগত রান সংগ্রহের দিকে জিম্বাবুয়ের ব্যাটাররাই এগিয়ে।
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৯ ইনিংস খেলে ৪৭.১২ গড়ে সর্বোচ্চ ৩৭৭ রান করেছেন ২০১৯ সালে অবসর নেওয়া হ্যামিল্টন মাসাকাদজা। তার সর্বোচ্চ স্কোর অপরাজিত ৯৩*। দ্বিতীয় স্থানে থাকা সৌম্য সরকারের রান ১০ ইনিংসে ২৯৮। গড় ৩৭.২৫, সর্বোচ্চ ৬৮। সেই সৌম্য সরকার এবারের সিরিজে নেই। তিনে আছেন ম্যালকম ওয়েলার (৮ ম্যাচে ২৭২), চারে মাহমুদউল্লাহ (১৪ ম্যাচে ২৪৪) আর পাঁচে থাকা সাকিব আল হাসান ১১ ম্যাচে ২৫.৮৫ গড়ে করেছেন ২৩৩ রান।
এ তো গেল মোট রানের হিসাব। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান সংগ্রহেও জিম্বাবুয়ের আধিপত্য। ২০১৬ সালে খুলনায় মাসাকাদজার অপরাজিত ৯৩* রানই সর্বোচ্চ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানটিও মাসাকাদজার-৬৮। তিনে আছেন ওয়েসলি মাধেভেরে (৭৩) এবং মিরপুরে ২০১৫ সালে ৩১ বলে ৬৮ রান নিয়ে চারে আছেন ম্যালকম ওয়েলার। সেরা পাঁচে থাকা একমাত্র বাংলাদেশি সৌম্য সরকার। গত বছর হারারেতে তিনি করেছিলেন ৪৯ বলে ৬৮ রান।
মারমার-কাটকাট ব্যাটিংয়ের ফরম্যাটে সর্বোচ্চ ছক্কাও এসেছে জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেটারের ব্যাট থেকে। দুই দলের লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ১৮টি ছক্কা মেরেছেন ম্যালকম ওয়েলার। ১৫ ছক্কা মেরে দ্বিতীয় স্থানে সৌম্য সরকার। তিনে থাকা হ্যামিল্টন মাসাকাদজা মেরেছেন ১২টি ছক্কা। পরের দুই স্থানে থাকা রেজিস চাকাভা এবং মাহমুদউল্লাহ ৯টি করে ছক্কা মেরেছেন। তবে উইকেট শিকারে প্রথম দুই স্থান দখল করে রেখেছেন মুস্তাফিজুর রহমান (১৮টি) এবং সাকিব আল হাসান (১৬)। আজ শনিবার বিকাল ৫টা থেকে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ।
কিউএনবি/আয়শা/৩০ জুলাই ২০২২, খ্রিস্টাব্দ/দুপুর ২:২৬