সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৩৩ অপরাহ্ন

মাধ্যমিকে সৃজনশীল প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করলেন শিক্ষিকা রোকসানা ইয়াসমিন 

বাদল আহাম্মদ খান ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি ।    
  • Update Time : শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০২২
  • ৯৯৯ Time View
বাদল আহাম্মদ খান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি : মাধ্যমিক পর্যায়ে সংশোধিত সৃজনশীল প্রশ্নপত্র প্রনয়ন করলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার দেবগ্রাম খান পরিবারের গৃহবধূ ও বীর মুক্তিযোদ্ধার মেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শ্রেষ্ট শিক্ষিকা মোসাঃ রোকসানা ইয়াসমিন।  তিনি কসবা সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান বিভাগের সিনিয়র শিক্ষক ও হিরা পুর গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমানের মেয়ে। 
এই স্বনামধন্য শিক্ষিকা মোসাঃ রোকসানা ইয়াসমিন এ বছর জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ট শিক্ষিকা নির্বাচিত হয়ে দেবগ্রাম খান পরিবারের অনেক সুনাম বয়ে এনেছেন।  তার বাবার বাড়ি আখাউড়ার পুর্ব এলাকার হিরা পুর গ্রামে এবং তার স্বামীর বাড়ি আখাউড়া পৌরসভার দেবগ্রামে। সারা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্ত এবং জাতীয় শিক্ষানীতি 2010 এর আলোকে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থী মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়।
শিক্ষাদান পদ্ধতির আধুনিকীকরণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানমনস্ক করে ,মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্দীপ্ত করে দক্ষ জনশক্তি রূপে গড়ে তোলা প্রয়োজন। জাতীয় শিক্ষানীতি 2010 এর আলোকে সেকেন্ডারি এডুকেশন সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম ( সেসিপ) মাধ্যমিক শিক্ষা খাতের গুণগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের সংস্কার ও উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছে। এসব কার্যক্রমের মধ্যে সৃজনশীল প্রশ্নপত্র প্রবর্তনের মাধ্যমে পাবলিক পরীক্ষার সংস্কার এবং এ বিষয়ে নবম দশম শ্রেণীর শিক্ষকগণকে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
২০১০ সালে প্রথম এসএসসি পরীক্ষায় বাংলা প্রথম পত্র এবং ধর্ম শিক্ষা বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়ে থাকে। তারপর ২০১১ সালে বাংলা প্রথম পত্র ও ধর্ম বিষয় সহ সাধারণ শিক্ষা ধারার বিভিন্ন শাখায় (মানবিক ,বাণিজ্য ও বিজ্ঞান) ভূগোল, ব্যবসা পরিচিতি, সাধারণ বিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতিতে এসএসসি পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। ২০০৯ শিক্ষাবর্ষে সাধারণ শিক্ষা ধারায় ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণীতে সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি চালু করা হয়।
মাদ্রাসা শিক্ষার ধারায় দাখিল স্তরে ২০১১ সালে বাংলা ও ইসলামের ইতিহাস বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। ২০১২ সাল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় উক্ত বিষয়গুলো সহ আরো অতিরিক্ত এগারটি বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতিতে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সেসিপ সৃজনশীল পদ্ধতিতে এসএসসি পর্যায়ে প্রশ্নপত্র কিভাবে প্রণয়ন পরিশোধন ও উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা হবে সে বিষয়ে প্রতিনিয়ত শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে যাচ্ছে। সৃজনশীল প্রশ্নপত্র প্রণয়নের ধারা কিছুটা পরিবর্তন করা হয়েছে। এরই লক্ষ্যে ২০১৭ সাল থেকে সারা বাংলাদেশের সকল শিক্ষকদের পরিবর্তিত সৃজনশীল প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, পরিশোধন ও উত্তরপত্র মূল্যায়ন বিষয়ে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে হচ্ছে। বর্তমানে পরিবর্তিত সৃজনশীল প্রশ্নপত্র প্রণয়নে যে সকল বিষয়গুলো সংযুক্ত  করা হয়েছে তা হলো:
# সৃজনশীল প্রশ্নের ক্ষেত্রে:
১*  তিনটি শিখনফলের আলোকে উদ্দীপক তৈরি করা।
২* জ্ঞান এবং অনুধাবনের প্রশ্ন উদ্দীপকের আলোকে না দেওয়া।
৩* জ্ঞানমূলক প্রশ্নে “কি “বাদ দিয়ে “কাকে বলে” দেওয়া  (এটির উত্তর সরাসরি বইয়ে থাকতে হবে)।
৪* অনুধাবনের প্রশ্নে “বলতে কি বুঝায় “বাদ দিয়ে ব্যাখ্যা কর লিখা।
৫* জ্ঞানের বৈশিষ্ট্যের আলোকে অনুধাবনের প্রশ্ন তৈরি করা।
৬* অনুধাবন প্রশ্নের বাক্য সরাসরি বই থেকে না দেওয়া (এক্ষেত্রে সমার্থক শব্দ ব্যবহার করা)।
৭* প্রয়োগের প্রশ্ন উদ্দীপকের একটি শিখনফল থেকে করা।
৮*  উদ্দীপকের বাকি দুটি শিখনফল থেকে উচ্চতর দক্ষতার প্রশ্ন করা।
৯* প্রয়োগ এবং উচ্চতার দক্ষতার প্রশ্নে যেন ওভারলেপিং না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা।
১০* মার্কিন  শিক্ষা মনোবিদ বেঞ্জামিন ব্লুম এর ডোমেইন গুলোর উপর ভিত্তি করে সৃজনশীল প্রশ্নপত্র তৈরি করা (জ্ঞান ,অনুধাবন ,প্রয়োগ ,বিশ্লেষণ ,মূল্যায়ন, সংশ্লেষণ)।
১১* উদ্দীপক হবে মৌলিক (Unique), এটি পাঠ্যপুস্তকে সরাসরি থাকবে না।
১২* উদ্দীপকে অপ্রয়োজনীয় শব্দ/ বাক্য পরিহার করতে হবে।
১৩* উদ্দীপকে প্রশ্নের উত্তর সরাসরি থাকবে না ,তবে উত্তর করার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে সাহায্য করবে।
১৪* উদ্দীপক এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যেন উদ্দীপক বাদে শিক্ষার্থীরা ‘ক ‘ও ‘খ’ এর প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে কিন্তু ‘গ’ এবং ‘ঘ ‘প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে না।
১৫* সৃজনশীল প্রশ্নের বিভিন্ন অংশ (‘ক’ , ‘খ ‘, ‘গ’, ও  ‘ঘ’অংশ) এমনভাবে প্রণয়ন করতে হবে যেন বিভিন্ন অংশের উত্তরে পুনরাবৃত্তি না ঘটে।
১৬* উদ্দীপক অবশ্যই মৌলিক, আকর্ষণীয় ও সংক্ষিপ্ত হতে হবে।
১৭* উদ্দীপক অবশ্যই শিক্ষাক্রম/ সিলেবাস/ পাঠ্যপুস্তকের কোন বিষয়বস্তুর আলোকে প্রণীত হতে হবে
#বহুনির্বাচনী প্রশ্নের ক্ষেত্রে:
১* গুরুত্বহীন( Trivial)বিষয় জানার জন্য প্রশ্ন করা যাবে না।
২* উদ্দীপকে কোনভাবেই উত্তর বা উত্তর পাওয়ার ইঙ্গিত থাকবে না।
৩* প্রতিটি বহু নির্বাচনী প্রশ্নে অবশ্যই এমন তিনটি বিক্ষেপক ( Distractors)থাকবে যেগুলো শিক্ষার্থীদের নির্বাচন করার সম্ভাবনা থাকবে । প্রতিটি বিকল্প উত্তর অন্তত শতকরা ৫% শিক্ষার্থীদের নির্বাচন করার সম্ভাবনা থাকতে হবে।
৪* সমাজ বা জনগোষ্ঠীর কোন অংশে বিরূপ বা নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি হতে পারে এমন কোন প্রশ্ন প্রণয়ন করা যাবে না।
৫* বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্রের প্রতিটি অংশের উত্তরগুচ্ছে সঠিক উত্তরের ক্রমবিন্যাস এমনভাবে করতে হবে যেন অনুমান করে সঠিক উত্তর প্রদানের সুযোগ হ্রাস পায়।
৬* একটি বহুনির্বাচনী প্রশ্নের একটিমাত্র সঠিক উত্তর থাকবে।
৭* বহুনির্বাচনীয় প্রশ্ন হবে সুইস্পষ্ট।
৮* তিন ধরনের বহুনির্বাচনী প্রশ্ন অবশ্যই থাকতে হবে (সাধারণ বহু নির্বাচনী প্রশ্ন , বহুপদী সমাপ্তি সূচক বহুনির্বাচনী প্রশ্ন এবং অভিন্ন তথ্য ভিত্তিক বহুনির্বাচনী প্রশ্ন)।
৯* প্রশ্নের উত্তরে ব্যবহৃত যে সকল সংখ্যা অথবা তথ্য পরিবর্তনশীল সে সকল তথ্য জানার জন্য প্রশ্ন করা যাবে না।
১০* বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্রে চিন্তন দক্ষতার বিভিন্ন স্তরের প্রশ্ন অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
১১* প্রতিটি প্রশ্ন অবশ্যই কারিকুলামের নির্দেশনার আলোকে বিষয়বস্তু ও দক্ষতা যাচাইয়ের উপযোগী হতে হবে।
১২* বর্তমান কারিকুলাম অনুযায়ী ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ৩০ টি বহুনির্বাচনী প্রশ্নের মধ্যে জ্ঞান মূলক প্রশ্ন করতে হবে ১২টি, অনুধাবনের ৯টি , প্রয়োগের ৬টি ও উচ্চতর দক্ষতার ৩টি প্রশ্ন করতে হবে ( বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্রে জ্ঞান ও অনুধাবন স্তরের ৭০% এবং প্রয়োগ উচ্চতর দক্ষতার স্তরের ৩০% প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত করতে হবে)।
১৩* বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ভাষা হবে আকর্ষণীয় ,সহজ ও  প্রাসঙ্গিক।
১৪* বহুনির্বাচনী প্রশ্নের উত্তর গুলো সংখ্যাবাচক হলে ক্রম অনুযায়ী তালিকাভুক্ত করতে হবে অর্থাৎ ছোট থেকে বড় অথবা বড় থেকে ছোট।
১৫* অনুধাবনের বহুনির্বাচনী প্রশ্নটি অসম্পূর্ণ বাক্য দ্বারা তৈরি করতে হবে।
১৬* Mutually Exclusive/Mutually Inclusive বহুনির্বাচনী করা পরিহার করতে হবে।
১৭* ‘উপরের সবগুলো সঠিক’ অথবা ‘উপরের কোনটি সঠিক নয় ‘ এরূপ বাক্য পরিহার করতে হবে।
১৮* বহুনির্বাচনী প্রশ্নের উত্তরের দৈর্ঘ্য সমান হতে হবে।
১৯* বহুনির্বাচনীর উদ্দীপক যথাসম্ভব হ্যাঁ বোধক হতে হবে । না বোধক শব্দ ব্যবহার অনিবার্য হলে তা পরীক্ষার্থীদের দৃষ্টি গ্রাহ্য করে তুলতে হবে।
২০* উদ্দীপকে প্রয়োজনীয় শব্দ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে যাতে বিকল্প উত্তর গুছে কোন শব্দের পুনরাবৃত্তি না থাকে।
২১* উদ্দীপকে এমন কোন ইঙ্গিত থাকবে না যাতে শিক্ষার্থীর সঠিক উত্তর বাছাই করে নিতে এবং ভুল উত্তর সহজে বাদ দিতে পারে।
২২* বিকল্প উত্তর গুচ্ছ বিষয়বস্তু ও ব্যাকরণগত গঠনের দিক থেকে উদ্দীপকের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে।
২৩* অভিন্ন তথ্যভিত্তিক বহুনির্বাচনী প্রশ্নে অবশ্যই উদ্দীপক দিতে হবে এবং উদ্দীপকে তিনটি শিখনফল থাকতে হবে। প্রয়োগের প্রশ্ন হবে একটি শিখনফলে এবং উচ্চতর দক্ষতার প্রশ্ন হবে দুটি শিখনফলের আলোকে।
সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতিতে প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ,পরিশোধন ও উত্তরপত্র মূল্যায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। অভ্যন্তরীণ এবং পাবলিক পরীক্ষায় এসব বিষয়ে পারদর্শিতা অর্জনের জন্য শিক্ষকগণের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। সেকেন্ডারি এডুকেশন সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম (সেসিপ) ১২ দিনের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ে মাস্টার ট্রেইনার প্রণয়ন করে জেলা পর্যায়ে ৬ দিন ব্যাপী বিভিন্ন বিষয়ের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। বর্তমানে সারাদেশে এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। করোনাকালীন সময়ে কিছুদিন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বন্ধ ছিল। বর্তমানে আবার চালু হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় সর্বশেষ এই প্রশিক্ষণটি পরিচালিত হয়েছে ২৪ মে ২০২২ থেকে ৩০ মে ২০২২ পর্যন্ত।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এই সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করে করার ফলে শিক্ষার্থীদের মুখস্ত নির্ভর শিক্ষা পদ্ধতির অবসান ঘটেছে এবং শিক্ষার্থীদের চিন্তা, বুদ্ধি ও কল্পনা শক্তির বিকাশ ঘটেছে। সেই সাথে শিক্ষার্থীদের মধ্যে জিজ্ঞাসাপূর্ণ মনোভাবের সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের এটি একটি যুগোপযোগী পদক্ষেপ।
       তার স্বামী সাংবাদিক, সার্ভেয়ার আমিন ও দলিল লেখক সজল আহাম্মদ খান বলেছেন,  আমার সহধর্মিণী মোসাঃ রোকসানা ইয়াসমিন এস,এস,সি হতে মাস্টার্স পর্যন্ত সবগুলো পরীক্ষায় ১ম শ্রেনীতে উর্ত্তীর্ন হইয়াছে। সে জেলা পর্যায়ে শ্রেস্ট শিক্ষিকা নির্বাচিত হয়ে আমাদের খান পরিবারের  অনেক সুনাম অর্জন করেছে। খান পরিবারের পক্ষ হইতে আমি তাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই এবং সবসময় তার মঙ্গল কামনা করি। 
        কসবা-আখাউড়া টেলিভিশন সাংবাদিক ক্লাবের সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক বাদল আহাম্মদ খান বলেছেন, আমার বড় ভাবী মোসাঃ রোকসানা ইয়াসমিন সৃজনশীল প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ,পরিশোধন ও উত্তরপত্র মূল্যায়ন বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার( বিজ্ঞান) নির্বাচিত হয়ে আমাদের খান পরিবারের পরিচিতি আরও বৃদ্ধি করেছে। আমি উনাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। 

 

 

কিউএনবি/আয়শা/২৩ জুলাই ২০২২, খ্রিস্টাব্দ/সন্ধ্যা ৭:৫৮

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

October 2025
M T W T F S S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit