
ডেস্ক নিউজ : প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার হিসেবে চূড়ান্তভাবে নাম বের করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানিয়েছেন সার্চ কমিটির প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। তিনি বলেন, নতুন আইনের আওতায় মহামান্য রাষ্ট্রপতি সার্চ কমিটি গঠনের পর এ পর্যন্ত আমরা নিজেদের মধ্যে ৬টি মিটিং করেছি। আরেকটি মিটিং বাকি আছে। ২২ ফেব্রুয়ারি সপ্তম মিটিং করার মধ্য দিয়ে আপাতত আমাদের কাজ শেষ করতে পারব।
এছাড়া চারটি মিটিং করেছি সুশীল সমাজ ও বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে। প্রথমে ৩২২ জনের নামের একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল। ওই নাম প্রকাশের পর চারজন বিশিষ্ট সাংবাদিক আমাদের সঙ্গে বৈঠকের আগ্রহ প্রকাশ করায় তাদের আমরা ডেকেছি। তারাও কিছু নাম দিয়ে গিয়েছেন। আমরা নাম জমা দেওয়ার সময় একদিন বাড়িয়েছিলাম। এরপরও বলেছিলাম, কেউ যদি বিশেষ করে কোনো রাজনৈতিক সংগঠন নাম দেয়, তাহলে সেই নামগুলোও বিবেচনায় নেব। সময় বাড়ানোর পর কিছু রাজনৈতিক সংগঠন নাম পাঠিয়েছে।
সব নাম বিবেচনায় নিয়ে গত পঞ্চম সভায় ২০ জনের নাম বাছাই করা হয়। সেখান থেকে ১২-১৩ জনের তালিকা করেছি। প্রস্তাবিত নামের বাইরে আর কোনো নাম আছে কিনা-এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমাদের সেই এখতিয়ার আছে। তবে আমরা সেটা করতে চাই না। সার্চ কমিটির কার্যক্রম সম্পর্কে কমিটির প্রধান বলেন, আইন যতটুকু কভার করে ততটুকুর মধ্যে থেকে স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে চাই।
কিউএনবি/আয়শা/২১শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ/বিকাল ৩:৪৩