এশার নামাজের পর স্থানীয় মুসল্লিদের নিয়ে ছাত্র-জনতার ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। বনরূপা জামে মসজিদের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়ে শহরের কাঠালতলী সড়ক প্রদক্ষিণ করে রাঙামাটি–চট্টগ্রাম সড়কের কোর্ট বিল্ডিং এলাকা ঘুরে বনরূপা পেট্রোল পাম্পের সামনে পথসভায় মিলিত হয়। পথসভায় সচেতন নাগরিক ও সচেতন শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন, কামাল উদ্দিন, আব্দুস ছালাম, রকিব হাসান, মো. ইমাম হোসেন ইমু, মো. শরিফ, শহিদুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম, সাইবান ও মিজানুর রহমান প্রমুখ।
বিক্ষোভকারিরা বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলা শুধু একজন ব্যক্তির ওপর নয়, বরং ন্যায়-ইনসাফ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের ওপর আঘাত। দেশপ্রেমিক মানুষদের দমিয়ে রাখতে এ ধরনের হামলা চালানো হচ্ছে। তারা আরও বলেন, দেশের স্বার্থরক্ষা ও জাতীয় মর্যাদা প্রশ্নে আপসহীন কণ্ঠস্বরকে স্তব্ধ করার সব ষড়যন্ত্রই ব্যর্থ হবে। হামলার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে আরও কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দেন বিক্ষোভকারীরা।
কিউএনবি/আয়শা/১৩ ডিসেম্বর ২০২৫,/রাত ১০:০০