নরসিংদী সদর উপজেলার আমদিয়া ইউনিয়ন যুবদলের রাজনীতিতে এক অনন্য নাম আহসানউল্লাহ। তৃণমূল পর্যায়ে নেতাকর্মীদের ভালোবাসা আর অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে তিনি হয়ে উঠেছেন সত্যিকারের ‘যুবরাজ’। সাধারণ মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নেওয়া এই নেতা তার ক্লিন ইমেজ ও জনসেবামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য বিশেষভাবে প্রশংসিত।
আহসানউল্লাহর রাজনৈতিক পথচলা শুরু হয় বিএনপির শীর্ষ নেতা ড. আবদুল মঈন খানের হাত ধরে। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের আমদিয়া ইউনিয়ন শাখার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি বহু চড়াই-উৎরাই পেরিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকার আমলে তাকে হামলা, মামলা ও নানা নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। তবুও তিনি আদর্শচ্যুত হননি, বরং আরও শক্তভাবে মাঠে থেকেছেন কর্মীদের পাশে।
দেশে সরকার পরিবর্তনের পর বিভিন্ন স্থানে অনেক নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, জমি দখলসহ নানা অভিযোগ উঠেছে। তবে ব্যতিক্রম আহসানউল্লাহ। তিনি সব ধরনের বিতর্কের বাইরে থেকে তৃণমূলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তার সততা ও জনসেবার মানসিকতার কারণে সাধারণ নেতাকর্মীরা তাকে তাদের ‘প্রিয় নেতা’ মনে করেন। আহসানউল্লাহ কেবল রাজনীতির মঞ্চে নন, মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নেওয়ার জন্যও কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি গরিব-দুঃখীদের পাশে দাঁড়ান, কিন্তু প্রচারবিমুখ। কোনো সাহায্য করার পরেও তিনি সেলফিবাজি বা গণমাধ্যমে প্রচার চালান না।
তার এলাকার হতদরিদ্র মানুষ তার দানশীলতার নীরব সাক্ষী। আহসানউল্লাহর সততা, নিষ্ঠা ও জনসেবার মানসিকতা তাকে নরসিংদী জেলার রাজনীতিতে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে বলে মনে করেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা। তিনি প্রমাণ করেছেন, সৎ ও নিবেদিতপ্রাণ নেতৃত্ব দিয়ে দল ও জনগণের ভালোবাসা অর্জন করা সম্ভব।
কিউএনবি/আয়শা/১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫,/দুপুর ২:৫০