শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ০৩:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বাংলাদেশকে ৬ হাজার ১১৮ কোটি টাকার ঋণ অনুদান দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত এনবিআর-বিডার আশপাশের এলাকায় সমাবেশ নিষিদ্ধ ইরানের ইসফাহান পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলা কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে ইরান: তুলসি গ্যাবার্ড ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের ৫৪ গুপ্তচর ইরানে গ্রেপ্তার ইসরায়েলে কেন অনেক ভারতীয়, এর নেপথ্যে কী? ইসরায়েল ‘সন্ত্রাস’ ছড়াচ্ছে মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তা অনুমোদন বিশ্বব্যাংকের বোচাগঞ্জ থানা ওসির অপসারনের দাবীতে অবস্থান কর্মসূচী

চট্টগ্রাম শহরের যেসব জায়গা আপনাকে মুগ্ধ করবে

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৩৭ Time View

লাইফ ষ্টাইল ডেস্ক : চট্টগ্রাম শহরের মধ্যেই রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। কোনো কাজে চট্টগ্রাম গেলে স্বল্প সময়ের মধ্যেই এই স্থানগুলোতে ঘুরে আসতে পারবেন।

ফয়’স লেক

ফয়’স লেক একটি কৃত্রিম হ্রদ। পূর্বে এটি পাহাড়তলী লেক হিসেবে পরিচিত ছিল। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি দেখা এবং নৌকা ভ্রমণ ইত্যাদির কারণে দেশি বিদেশি ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে ফয়’স লেক বেশ জনপ্রিয়। চট্টগ্রামের পাহাড়তলীর খুলশী এলাকার প্রধান সড়কের পাশে ফয়’স লেকের তোরণ। সেখান থেকে কিছুটা ভেতরে এর মূল প্রবেশ পথ।

পাহাড়ের কোলঘেঁষে আঁকাবাঁকা লেকটি অপরূপ নান্দনিক সৌন্দর্যের প্রতীক। ছোট-বড় অসংখ্য পাহাড়ের মাঝখানে অবস্থিত ফয়’স লেকের অন্যতম আকর্ষণ পাহাড়ি প্রকৃতি। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন নিয়ে পানির কলকল ধ্বনিতে মুখরিত ফয়’স লেকে নৌভ্রমণ অন্যরকম আনন্দদায়ক। বনভোজনের জন্য ফয়’স লেক দারুণ একটা জায়গা। আরেকটি টিলার উপরে পর্যবেক্ষণ টাওয়ার রয়েছে। পর্যবেক্ষণ টাওয়ার থেকে চট্টগ্রাম শহরের বার্ডস আই ভিউ দেখা যায়। ফয়’স লেকের অ্যামিউজমেন্ট ওয়ার্ল্ড-এ বেশ কিছু আধুনিক রাইড রয়েছে।

স্বাধীনতা কমপ্লেক্স (মিনি বাংলাদেশ)

স্বাধীনতা কমপ্লেক্স মূলত একটি থিম পার্ক যেখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন দৃষ্টিনন্দন ও ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোকে অবিকল নতুন করে রূপায়ণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম শহরের চান্দগাঁও থানাধীন বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালের পাশেই অবস্থিত। এটির উত্তর-পূর্ব পাশে কালুরঘাট স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র অবস্থিত। বাংলাদেশের বিভিন্ন দৃষ্টিনন্দন ও ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোর সমন্বয়ে থিম পার্ক হওয়ায় এটি মিনি বাংলাদেশ নামেও পরিচিত।

স্বাধীনতা কমপ্লেক্সে রয়েছে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ভবন, আহসান মঞ্জিল, সুপ্রিম কোর্ট, কৃত্রিম জলরাশি, কার্জন হল, কান্তজীর মন্দির, দরবার হল, বড়কুঠি, ছোটকুঠি, ছোট সোনা মসজিদ, লালবাগ কেল্লা, পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, শহিদ মিনার, সেন্ট নিকোলাস চার্চ, চিরন্তন পল্লি, ট্রেনের নিচে ব্রিজ, ছয়টি কিউচ (বসার স্টল), পাঁচটি পানির ফোয়ারা ও তিনটি কিডস জোন। এছাড়াও রয়েছে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সাথে মিল রেখে ৭১ মিটার বা ২৩০ ফুট উচ্চতার স্বাধীনতা টাওয়ার। স্বাধীনতা টাওয়ারে রয়েছে একটি ঘূর্ণায়মান রেস্তোরাঁ। ২৩ তলা উচ্চতায় অবস্থিত এই রেস্তোরাঁ থেকে এক নজরে পুরো চট্টগ্রাম শহর, কর্ণফুলী নদী এমনকি বঙ্গোপসাগরও দেখা যায়।

সিআরবি

বন্দরনগরী চট্টগ্রাম শহরের অতি প্রাচীনতম স্থাপনার নাম সিআরবি। এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে সেন্ট্রাল রেলওয়ে ভবন। কালজয়ী ইতিহাসের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী হয়ে এখনো দাঁড়িয়ে আছে সিআরবি ভবন। নাগরিক জীবনের কোলাহল থেকে কিছুটা স্বস্তি, আরাম আর মানসিক প্রশান্তির খোঁজে সময় পেলে মানুষ জমায়েত হয় এই সিআরবি শান্ত নিরিবিলি পরিবেশে। পুরো এলাকায় দৃষ্টিনন্দন আঁকা-বাঁকা, সর্পিল রাস্তা উঁচু নীচু সবুজ পাহাড় টিলা, বন-বনানী ছায়া সুনিবিড় এই বিরাট এলাকাটি অঘোষিত ভ্রমণের জায়গা হিসেবে যুগ যুগ ধরে চট্টগ্রামের মানুষদের দিয়ে আসছে বিনোদনের আস্বাদন।

সিআরবির সাত রাস্তার মোড় ঘিরে গড়ে তোলা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন ওয়াকওয়ে। পাহাড়ঘেরা মনোরম পরিবেশে নির্মাণ করা হয়েছে শিরীষতলাসহ বেশ কিছু নান্দনিক স্থাপনা। শিরীষতলায় বসে জমিয়ে আড্ডা দেয়া যায়, মাঠে খেলা যায়। সাথে দেখবেন মুক্তিযুদ্ধে আত্মাহুতি দেয়া শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নাম স্মৃতিফলক, তারপর নজরে আসবে ১৮৯৯ সালের তৈরি বাষ্পীয় রেল ইঞ্জিনের মডেল।
 

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

নগর জীবনের ক্লান্তিকর একঘেয়েমি থেকে নগরবাসীকে একটু বিনোদনের ছোঁয়া দিতে চট্টগ্রামের ফয়’স লেকের পাশে সবুজে ঘেরা বনবীথির আবেষ্টনীতে ১৯৮৮ সালে তৈরি করা হয় চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা। এটি শহর থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার উত্তর-পূর্বদিকে পাহাড়তলী ইউএসটিসি মেডিকেল কলেজের বিপরীত পাহাড়ের পাদদেশে ১০ দশমিক ২ একর ভূমির উপর অবস্থিত।


বর্তমানে এই চিড়িয়াখানায় ৭২ প্রজাতির সাড়ে তিন শতাধিক প্রাণী রয়েছে; যার মধ্যে ৩০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৮ প্রজাতির পাখি ও ৪ প্রজাতির সরীসৃপ।

জাম্বুরি পার্ক

জাম্বুরি পার্ক চট্টগ্রামের একটি উন্মুক্ত উদ্যান। এটি আগ্রাবাদের এস এম মোরশেদ সড়কে অবস্থিত। এই পার্কে রয়েছে দীর্ঘ চক্রাকার হাঁটার পথ আর ৮ হাজার রানিং ফুটের উদ্যানটিতে র‍য়েছে প্রায় ৫০ হাজার বর্গফুটের জলাধার, যার কিনারায় র‍য়েছে বসার জন্য তিনটি বড় গ্যালারি।

জলাধারের পাশে রয়েছে দুইটি পাম্প হাউস। এছাড়াও র‍য়েছে সাড়ে পাঁচশ আলোক বাতির পাশাপাশি বর্ণিল ফোয়ারা। উদ্যানের চারপাশে চারটি স্থাপনার মধ্যে রয়েছে দুইটি টয়লেট ব্লক, একটি গণপূর্ত রক্ষণাবেক্ষণ অফিস ও একটি বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্র। প্রবেশের জন্য রয়েছে ৬টি ফটক। উদ্যানটিতে রোপণ করা হয়েছে সোনালু, নাগেশ্বর, চাঁপা, রাধাচূড়া, বকুল, শিউলি, সাইকাস, টগর, জারুলসহ ৬৫ প্রজাতির ১০ হাজার গাছের চারা।
 

চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রি

চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্ব রণাঙ্গনে নিহত সৈনিকদের একটি সমাধিক্ষেত্র। চট্টগ্রাম মহানগরের বাদশা মিঞা সড়কে (জয়নগর মৌজা) এর অবস্থান। তখনকার চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে পূর্ব ও দক্ষিণে বিন্যস্ত অশ্বক্ষুরাকৃতি পাহাড়ের পাদদেশে একটি ধানক্ষেতে এ সমাধিক্ষেত্র স্থাপিত। এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করে কমনওয়েলথ ওয়ার গ্রেভস কমিশন। এখানে যুদ্ধে নিহতদের ৭৫৫টি কবর আছে। যুদ্ধ চলাকালে এখানে চট্টগ্রামে সামরিক প্রশিক্ষণের সুবিধাসহ মিত্র শক্তির চতুর্দশ বাহিনীর অগ্রবর্তী শিবির এবং ব্রিটিশ জেনারেল হাসপাতাল নম্বর ১৫২ স্থাপিত হয়। ১৯৪৪ সালের ডিসেম্বর থেকে ১৯৪৫ সালের অক্টোবর পর্যন্ত হাসপাতালটি সক্রিয় ছিল এবং প্রাথমিকভাবে এ কবরখানায় ৪০০ জন সৈনিকের মৃতদেহ সামরিক কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে সমাধিস্থ হয়।

যুদ্ধ শেষে লুসাই, ঢাকা, খুলনা, যশোর, কক্সবাজার, ধোয়া পালং, দোহাজারি, রাঙ্গামাটি এবং পটিয়ার অস্থায়ী সমাধি থেকে আরও অনেক লাশ নিয়ে আসা হয় এ সিমেট্রিতে। সমাধিক্ষেত্রের একটি স্থাপনায় রাখা রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ আছে আরও ৬৫০০ জন যুদ্ধে নিহত নাবিক ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং ১৫টি ডুবে যাওয়া জাহাজের নাম।

বাটালি হিল

চট্টগ্রামের মূল কেন্দ্রে অবস্থিত বাটালি হিল। এটি চট্টগ্রাম শহরের সবচেয়ে উঁচু পাহাড়। বাটালি পাহাড় যা বাটালি হিল নামেও পরিচিত। চট্টগ্রামের টাইগার পাস এলাকায় অবস্থিত চট্টগ্রামের শহরের সর্বাধিক উঁচু পাহাড়। এর উচ্চতা প্রায় ২৮০ ফুট। বাটালি হিলের সর্বোচ্চ চূড়াটিকে বলা হয় শতায়ু অঙ্গন। এর চূড়া থেকে বঙ্গোপসাগর এবং চট্টগ্রাম শহরের বড় অংশ পরিষ্কারভাবে দেখা যায়। এই বাটালি হিল আবার ‘জিলাপি পাহাড়’ নামেও পরিচিত। এর কারণ হচ্ছে- পাহাড়ের উঠার রাস্তাটি জিলাপির প্যাঁচের মত আকা-বাকা পথ বেয়ে উপরের দিকে উঠে গেছে এর ফলে পাহাড়ের চূড়ায় উঠার সময় অন্যরকম একটা চমৎকার অনুভূতি হয়। সেখানে গিয়ে অনুভব করা যাবে জঙ্গলের মুগ্ধতা। বিগত ২০০৩ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বাটালি হিলে বাংলাদেশ পুলিশের সৌজন্যে জলপাই, কাঁঠাল, কালোজাম, লিচু, কমলা, আম, জাফরান, চন্দন, কফি, অর্জুন গাছ সহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় সাড়ে ১২ হাজার গাছ রোপণ করা হয়।

চট্টগ্রাম শহরের জিরো পয়েন্ট থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে টাইগারপাস এলাকায় বাটালি হিল অবস্থিত। চট্টগ্রাম শহরের লালখান বাজার এলাকার ইস্পাহানী মোড়ের উত্তরে ফাহিম মিউজিকের পাশ ঘেঁষে উপরে দিকে উঠে গেছে বাটালি হিলের রাস্তা। এ রাস্তা ম্যাজিস্ট্রেট কলোনির পেছন দিয়ে চলে গেছে।

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত চট্টগ্রামবাসীর বিনোদনের অন্যতম প্রধান স্থান। একদিকে সমুদ্রের আছড়ে পড়া বিস্তীর্ণ জলরাশি, অন্যদিকে কৃত্রিম উপায়ে তৈরি করা মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য। দুইয়ে মিলে যেন এক নৈসর্গিক পরিবেশ। স্থানীয়রাতো বটেই, দূর-দূরান্ত থেকে পর্যটকদের ভিড়ে নিয়মিত মুখরিত থাকে পতেঙ্গা।

পতেঙ্গায় রয়েছে নান্দনিক ফুল বাগান, পর্যটকদের জন্য সুসজ্জিত বসার স্থান, সাগরপাড়ের বিস্তৃত ওয়াকওয়ে। দিনের বেলায় যেমন দর্শনার্থীদের মনের মধুর দাগ কাটতে সক্ষম এই সৈকতে, তেমনই রয়েছে এর রাতের সৌন্দর্য। সমুদ্র পাড়ের মৃয়মান আলো আর শীতল বাতাস যে কারও প্রাণ জুড়াতে সক্ষম।

চট্টগ্রাম শহরের ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত। এটি কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত। ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে এই সৈকতটি ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বর্তমানে সমুদ্র সৈকতে সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা বেড়ি বাঁধ দেয়া হয়েছে। শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর ঘাঁটি বিএনএস ঈসা খান পতেঙ্গার সন্নিকটে অবস্থিত। এছাড়া চট্টগ্রাম বন্দর এর অনেক জেটি এইখানে অবস্থিত।

নেভাল সমুদ্র সৈকত

কর্ণফুলী আর বঙ্গোপসাগরের মোহনা চট্টগ্রামে নেভাল নামে পরিচিত। পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের পূর্বে হযরত শাহ আমানত (র) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সামনে এই স্থানটি চট্টগ্রামবাসীদের কাছে অনেক আগে থেকেই জনপ্রিয়। একটু সময় পেলেই সবাই বন্ধু-বান্ধব বা পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘুরতে চলে যান নেভাল। শহরের যান্ত্রিকতামুক্ত নির্মল পরিবেশে নদীর পাড়ে বসে মুক্ত শীতল হাওয়া যেন দূর করে দেয় বহুদিনের জমানো ক্লান্তি। আর রসনা বিলাসের জন্য রয়েছে বিখ্যাত কাঁকড়া ভাজা ও পেঁয়াজু।

প্রজাপতি পার্কপ্রজাপতি পার্ক বা বাটারফ্লাই পার্ক চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা নেভাল একাডেমি সড়কে অবস্থিত। প্রায় ৬ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত পার্কটিতে আনুমানিক ৬০০ প্রজাতির প্রজাপতি রয়েছে। ধারণা করা হয় পার্কটি ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম প্রজাপতি পার্ক। দেশের একমাত্র এ প্রজাপতি পার্কে রয়েছে ট্রপিক্যালগার্ডেন, বাটারফ্লাই জোন, বাটারফ্লাই মিউজিয়াম, বাটারফ্লাই রিয়ারিংরুম, কৃত্রিম হ্রদ-ঝর্ণা, ফিশফিডিং জোন ও বাটারফ্লাই ফিডিং জোন। পার্কে কয়েক হাজার প্রজাপতি রয়েছে।

সাধারণত সকাল ৯টা থেকে ১১টার মধ্যে এবং বিকেলের দিকে পার্ক জুড়ে প্রজাপতি উড়ে বেড়াতে দেয়া যায়। সন্ধ্যার আগে থেকেই প্রজাপতি ঝোপের মধ্যে অবস্থান নিতে শুরু করে তাই সন্ধ্যার পর দেখা যায় না। দর্শনার্থীদের জন্য পার্কটি প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

 

 

কিউএনবি/আয়শা/১৪ ডিসেম্বর ২০২৪,/সন্ধ্যা ৭:৫৫

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit