সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৯ পূর্বাহ্ন

ইসলামে ঈদের সূচনা

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৮৭ Time View

ডেস্ক নিউজ : নববর্ষ উপলক্ষে নওরোজ ও বসন্তকাল উপলক্ষে মেহেরজান উৎসবে তারা আনন্দ-ফুর্তি ও খেল-তামাশা করত। যার মধ্যে অশ্লীলতা, মদপান ও বেহায়াপনা মিশ্রিত ছিল। মহানবী সা.-এর দাওয়াতে অনেক মদিনাবাসী ইসলাম কবুল করে। ইসলাম কবুলের কারণে তাদের জন্য নওরোজ ও মেহেরজান নিষিদ্ধ হয়ে যায়। তারা মহানবী সা.-এর কাছে এমন উৎসব কামনা করেন, যেখানে বৈধভাবে উৎসব করা যায়। এরই মধ্যে দুটি বছরও কেটে যায়।

৬২৪ খ্রিষ্টাব্দে রমজানের রোজা ফরজ হয়। এ সময় আল্লাহ তাআলা জাহিলি যুগের দুটি উৎসবের পরিবর্তে ইসলামে দুটি উৎসব প্রবর্তন করেন। একটি ঈদুল ফিতর অন্যটি ঈদুল আজহা। (নাসায়ি) এভাবেই মুসলিমদের আনন্দময় ঈদের সূচনা হয়। রসুলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,قَدْ أَبْدَلَكُمُ اللهُ خَيْرًا مِنْهُمَا يَوْمُ الأَضَحٰى وَيَوْمُ الْفِطْرِ আল্লাহ রাববুল ‘আলামিন এ দুদিনের পরিবর্তে এর চেয়েও উত্তম দুটি দিন তোমাদেরকে দান করেছেন। আর সেই দিন দুটি হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (আবু দাউদ : ১১৩৪; নাসাঈ : ১৫৫৬)

হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তার সাহাবারা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ে একে অপরকে বলতেন:

تَقَبَّلَ اللهُ مِنَّا وَ مِنْكُمْ উচ্চারণ: ‘তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম। অর্থ: ‘আল্লাহ তাআলা আমাদের ও আপনার নেক আমল তথা ভালো কাজগুলো কবুল করুন।

আমাদের ঈদ আনন্দময় হোক। আমরা যেন আল্লাহর থেকে উত্তম প্রতিদান প্রাপ্ত হই। সে দোয়া সবাই করব। আল্লাহর কাছে দোয়া করলে আল্লাহ ফিরিয়ে দেন না। বরং যে চায় না আল্লাহ তার ওপর অসন্তুষ্ট হোন।

 

 

কিউএনবি/আয়শা/১১ এপ্রিল ২০২৪,/বিকাল ৪:০২

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

September 2025
M T W T F S S
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit