ডেস্ক নিউজ : রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) সাভারের আশুলিয়ার জিরানীতে বাংলাদেশ-কোরিয়া মৈত্রী হাসপাতালে কোরিয়া আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থার (কইকা) অন্ধত্ব প্রতিরোধে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থায়নে চলমান একটি প্রকল্পের মেয়াদ শেষে সরকারের কাছে হস্তান্তর অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এ বছর প্রায় দেড় লাখ লোক ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। গতকালও দুই হাজারের মতো রোগী পেয়েছি, ১৫ জন মারা গেছেন। এখনও হাসপাতালে প্রায় ১০ হাজার রোগী আছে।
তিনি বলেন, আমরা কিন্তু চিকিৎসা দিয়ে চলেছি। শুধু ঢাকা শহরে নয়, সারাদেশব্যাপী সারা বছর মশা নিধনের জন্য কাজ করতে হবে। তবেই মশা কমবে, ডেঙ্গু রোগী কমবে, মৃত্যু কমবে। এর বাইরে আমাদের কিছু বলার নাই। চিকিৎসার বাইরেও আমরা সচেতনতামূলক কাজ করে যাচ্ছি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- কোরিয়ার বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়াং সিক, কোরিয়ার সাবেক রাষ্ট্রদূত ও কইকার ভাইস প্রেসিডেন্ট লি ইয়ুন ইয়াং ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাসিমা খানমসহ কইকা ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
কিউএনবি/আয়শা/১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩,/রাত ৯:৩৪