আইসিসি-র সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অফলাইনে টিকিট বিক্রি হবে না। টিকিট কাটতে হবে অনলাইনেই। তবে পরে স্টেডিয়ামে বা বোর্ডের নির্দিষ্ট করে দেওয়া জায়গায় গিয়ে অনলাইন টিকিটের প্রতিলিপি দেখিয়ে ছাপা টিকিট নিতে হবে। তবে কোনো ব্যক্তি অনলাইনে টিকিট কেনার পর বাড়িতে বসেই ছাপা টিকিট পাওয়ার সুযোগ পাবেন। নির্ধারিত ফি প্রদান করলে কুরিয়ারের মাধ্যমে সেই টিকিট বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হবে। তবে শর্ত রয়েছে একটি। যে ম্যাচ দেখতে চাইছেন, তার অন্তত ৭২ ঘণ্টা আগে টিকিট কাটতে হবে। এই সুবিধা কেবল ভারতে থাকা সমর্থকদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
ভারতের মোট ১২টি স্টেডিয়ামে খেলা হবে। যারা অনলাইনে টিকিট কাটতে চান, আগে বিশ্বকাপের ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্টেশন করতে হবে। বিসিসিআই জানিয়েছে, অনলাইনে টিকেট মিলবে ‘বুকমাইশো’ ওয়েবসাইটে। আইসিসির বাণিজ্যিক সহযোগী মাস্টারকার্ড-এর জন্য ২৪ ঘণ্টার বিশেষ প্রি-সেল উইন্ডো খোলা থাকবে। যেখানে মাস্টারকার্ড ব্যবহারকারীরা নির্ধারিত সময়ের ২৪ ঘণ্টা আগে থেকে বিশ্বকাপের টিকেট বুক করতে পারবেন। অর্থাৎ, বৃহস্পতিবার থেকেই এই কার্যক্রম শুরু হয়ে গেছে।
প্রি-সেলের নিয়মে ভারতের ম্যাচ ছাড়া বিশ্বকাপের মূলপর্বের সব ম্যাচেরই টিকিট কেনা যাবে। ভারতের সব ম্যাচের মাস্টারকার্ড প্রি-সেল শুরু হবে ২৯ আগস্ট সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়। এরপর ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে দুটি সেমিফাইনাল ও ফাইনাল ম্যাচের মাস্টারকার্ড প্রি-সেল।