আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইরান, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ওমান মিলে একটি যৌথ নৌবাহিনী গঠন করবে বলে খবর বেরিয়েছে। আর এক্ষেত্রে পৃষ্ঠপোষকতা দেবে চীন। এই বাহিনী গঠনের লক্ষ্য হবে পারস্য উপসাগরের নিরাপত্তা জোরদার করা।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই ধরনের স্পর্শকাতর বিষয়ে পারস্য উপসাগরীয় দেশগুলো বেইজিংয়ের মধ্যস্থতা মেনে নিতে যে সম্মতি দিয়েছে, তার ফলে প্রমাণ হচ্ছে যে, এই অঞ্চলে আমেরিকার ক্ষয়িষ্ণু প্রভাবের বিপরীতে দিন দিন বাড়ছে চীনা প্রভাব। ইরানি গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, ১৯৭৯ সালে দেশটিতে ইসলামি বিপ্লব সফল হওয়ার পর থেকে পারস্য উপসাগর থেকে বিদেশি সেনা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছে তেহরান।
মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম প্রভাবশালী এ দেশটি বলছে, আঞ্চলিক যে কোনো সমস্যার সমাধান আঞ্চলিক দেশগুলোকেই করতে হবে। কোনো বহিঃশক্তি এখানকার সমস্যার সমাধান করতে পারবে না। তবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো ইরানের এই দাবি এতদিনে উপলব্ধি করতে পারছে বলে মনে করা হচ্ছে।
কিউএনবি/আয়শা/০৪ জুন ২০২৩,/দুপুর ১২:৪৩