স্পোর্টস ডেস্ক : ইয়ন মরগ্যান জন্ম আয়ারল্যান্ডে। ক্রিকেটের হাতেখড়িটাও সেখানে। ২০০৯ সালে আয়ারল্যান্ড থেকে জাতীয়তা বদলে ইংল্যান্ডের হয়ে খেলা শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে সাদা বলের দুই ফরম্যাটেই দেশটির অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি। ২২৫ ওয়ানডেতে ১৩ শতকে প্রায় ৭ হাজার রান এবং ১১৫ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে প্রায় আড়াই হাজার রান করে ক্রিকেটকে বিদায় জানান ৩৫ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
২০১৫ সালে অ্যালিস্টার কুকের স্থলাভিষিক্ত হওয়ার পর ইংল্যান্ডকে ১২৬ ওডিআই এবং ৭২টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন মরগ্যান। তার নেতৃত্বেই ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফাইনালে উঠে দল। এরপর ২০১৯ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপে শিরোপা জয়।
বেন স্টোকস
অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস
১৯৯৮ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখা সামইন্ডসের টেস্ট অভিষেক ২০০৪ সালে। এই অলরাউন্ডার ২৬ টেস্টে ৪০.৬১ গড়ে করেছেন ১,৪৬২ রান, আর উইকেট ২৪টি। ওয়ানডেতে ছিলেন অবশ্য দুর্দান্ত। ১৯৮ ম্যাচে ৫,০৮৮ রানের সঙ্গে পেয়েছেন ১৩৩ উইকেট। সাইমন্ডস অস্ট্রেলিয়ার ২০০৩ ও ২০০৭ সালের বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য। কদিন আগে গাড়ি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন কিংবদন্তি এ অলরাউন্ডার।
সিকান্দার রাজা
ইমরান তাহির
৩৯ বছর বয়সী তাহিরের দক্ষিণ আফ্রিকা দলে অভিষেক ২০১১ সালে ওয়ানডে দিয়ে। এখন পর্যন্ত ৮৫ ওয়ানডেতে এই স্পিনারের শিকার ১৩৯ উইকেট, ৩৬ টি-টোয়েন্টিতে পেয়েছেন ৫৭ উইকেট। টেস্টে খুব একটা সুবিধা করতে না পারলেও ২০ ম্যাচে নিয়েছেন ৫৭ উইকেট।
কেভিন পিটারসেন
দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম কেভিন পিটারসেনের। ১৯৮০ সালে নাতালের পিটারমরিটসবার্গে জন্ম তার। শুরুতে দক্ষিণ আফ্রিকার ঘরোয়া লিগ খেললেও পরে চলে আসেন ইংল্যান্ডে। আর সেখানেই শুরু করেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট।
২০০৪ সালে ইংল্যান্ডের জার্সিতে ওয়ানডে অভিষেক হওয়া পিটারসেন পরের বছরই সুযোগ পেয়ে যান টেস্ট দলে। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি, দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে পরিণত হন ইংলিশদের নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যানে। ১০৪ টেস্টে ২৩ সেঞ্চুরিতে তার রান ৮ হাজার ১৮১। আর ১৩৬ ওয়ানডেতে ৯ সেঞ্চুরিতে করেছেন ৪ হাজার ৪৪০ রান।
কিউএনবি/আয়শা/০১ জুলাই ২০২২, খ্রিস্টাব্দ/দুপুর ১২:৪৫