রকিয়া নামের স্থানীয় এক মহিলা বলেন, আমি কার্ড পাইনি, তাও চাল নিতে এসেছিলাম। এসে দেখি ৩-৪ বস্তা চাল আছে। যারা চাল কিনে নিচ্ছে তাদের বলছে দৌড়িয়ে নিয়ে যা। আরেকজন মহিলা বলেন, ৪-৫ টা করে কার্ড দিচ্ছে, চাল নিয়ে এসে বিক্রি করে দিচ্ছে। আমাকে একটাও কার্ড দেইনি। বসে থেকে থেকে আমাকে ৫ কেজি চাল দিয়েছে।দলদলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মোজাম্মেল হক চুটু বলেন, আমরা তো কার্ড বিতরণ করে দিচ্ছি। চাল নিয়ে বাইরে বিক্রি করে দিলে তো কিছু করার নাই।চাল বিতরণের দায়িত্বরত সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার আবু আহমেদ অহেদুজ্জামান বলেন, পাশের বাড়িতে থাকা চাল গুলো ব্যাবসায়ীদের ক্রয় করা চাল। জনপ্রতিনিধিরা যাদের কার্ড দিয়েছে তাঁরা চাল নিয়ে বিক্রি করে দিয়েছে। একজন ব্যক্তি একাধিক কার্ডের চাল নেওয়ার কোনো নিয়ম নাই। আমি সাড়ে তিনটা পর্যন্ত ছিলাম, ইউনিয়ন পরিষদের ভিতর থেকে ব্যাবসায়ীদের নিয়ে যেতে দেখিনি।
কিউএনবি/অনিমা/১৬ মার্চ ২০২৫,/সন্ধ্যা ৭:৩১