স্পোর্টস ডেস্ক : রিনেটশনে অনেক বড় বড় তারকা দল পাননি। মিচেল স্টার্ককে গত মৌসুমে আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি দাম দিয়ে কিনেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। যদিও পুরো আসরেই ধুঁকতে দেখা গেছে তাকে। অস্ট্রেলিয়ান পেসারকে রিটেন করেনি ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। স্টার্কের পাশাপাশি কলকাতা আগের মৌসুমের অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ারকেও ধরে রাখেনি। এছাড়াও ফিল সল্ট ও ভেঙ্কাটেস আইয়ারও নেই রিটেনশন তালিকায়।
২০১৮ সাল থেকে নিরবচ্ছিন্নভাবে রাজস্থানের রয়্যালসের হয়ে খেলেছেন জস বাটলার। টি-টোয়েন্টির সেরা এই ব্যাটারকে রিটেন করেনি ২০০৮ সালের শিরোপা জয়ীরা। তারা ধরে রাখেনি পাওয়ারপ্লের অন্যতম সেরা বোলার ট্রেন্ট বোল্টকেও। একই ভাগ্য যুজবেন্দ্র চাহাল ও রবিচন্দ্রন অশ্বিনের। ২০২২ সালে গাড়ি দুর্ঘটনার শিকার হওয়া রিশভ পন্তের প্রত্যাবর্তনের মৌসুমে পারফরম্যান্সে ভাটা পড়েনি। ১৩ ম্যাচে ৪৪৬ রান করেন দিল্লি ক্যাপিটালস ব্যাটার। ফ্র্যাঞ্চাইজি তাকে ধরে রাখেনি। এছাড়াও ডেভিড ওয়ার্নার, ফ্রেসার ম্যাকগার্ক, এনরিখ নর্টজে ও পৃথ্বী শও রিটেনশন তালিকায় নেই।
ব্যাট হাতে যেকোনো সময় ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়ার সক্ষমতা রাখেন মার্কাস স্টোইনিস। অজি এই অলরাউন্ডার পেস বোলিংটাও মন্দ করেন না। তাকেসহ লোকেশ রাহুল ও কুইন্টন ডি কককেও রিটেন করেনি লখনৌ সুপার জায়ান্টস। চেন্নাই সুপার কিংস রিটেন করেনি মুস্তাফিজুর রহমান, ডেভন কনওয়ে, রাচিন রবীন্দ্র, মিচেল স্যান্টনার, ড্যারেল মিচেল, মহেশ থিকশানা, তুষার দেশপান্ডে ও দীপক চাহার ও শার্দুল ঠাকুরকে। গত মৌসুমে মাথিশা পাথিরানার সঙ্গে ভালো রসায়ন দেখিয়েছিলেন ফিজ-দেশপান্ডে।
সুইপ-রিভার্সসুইপের বস গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে রিটেন করেনি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। অবশ্য গত মৌসুমে মোটেই জ্বলে উঠতে পারেননি অজি তারকা। ফাফ ডু প্লেসি, ক্যামেরন গ্রিন ও মোহাম্মদ সিরাজকেও রিটেন করেনি তারা। পাঞ্জাব ধরে রাখেনি শিখর ধাওয়ান, রাইলি রুশো, সিকান্দার রাজা, স্যাম কুরান, জনি বেয়ারস্টো, লিয়াম লিভিংস্টোন, জিতেশ শর্মা, আর্শদীপ সিং ও হার্শাল প্যাটেলকে। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বড় তারকাদের মধ্যে রিটেনশন তালিকায় নেই টিম ডেভিড ও ইশান কিশান।
কিউএনবি/আয়শা/৩০ অক্টোবর ২০২৪,/রাত ১১:৫৫