১. প্রোটিনের সঠিক পরিমাণ: মাছ (কম পরিমাণে, কারণ অতিরিক্ত প্রোটিন কিডনিতে চাপ দিতে পারে)। ডিমের সাদা অংশ (ডিমের কুসুম এড়িয়ে চলা ভালো)। কোনো চর্বিহীন মাংস (যেমন: মুরগির বুকের মাংস)।
২. সবজি: কম পটাসিয়াম যুক্ত সবজি খেতে হবে যেমন: শসা, পেঁপে, বাঁধাকপি, ফুলকপি, বরবটি। সবজি সেদ্ধ করে খেতে পারেন, কারণ এতে পটাসিয়ামের পরিমাণ কিছুটা কমে যায়।
৩. শর্করা (কার্বোহাইড্রেট): চাল পরিমিত পরিমাণে, সেদ্ধ চাল বা ব্রাউন রাইস খেতে হবে। লবণ ও ফসফরাস কম রয়েছে এমন আটা বা লবণহীন রুটি খেতে হবে।
৪. ফল: কম পটাসিয়ামযুক্ত ফল যেমন: আপেল, পেয়ারা, আঙ্গুর খেতে পারেন।
৫. ফ্যাটস: অলিভ অয়েল, ক্যানোলা অয়েল বা মাছের তেল।
৬. অতিরিক্ত লবণ এড়ানো: খাবারে কম লবণ ব্যবহার করতে হবে। বিশেষ করে প্রসেসড খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
৭. পানি: চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পানি পান করা উচিত, কারণ অতিরিক্ত পানি কিডনির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
খাবার পরিমাণ ও ধরণ নির্ধারণের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাদ্য পরিকল্পনা করা উচিত।