আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেস জয় পাওয়ার পর থেকে দেশটির ওপর ভারতের প্রভাব কমতে পারে- তা আগে থেকেই ধারণা করছিলেন বিশ্লেষকরা। আর সেই ধারণাকে সত্যি করেন প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু। ক্ষমতা হাতে পেয়েই ভারতের সেনা প্রত্যাহারের পাশাপাশি নিতে থাকেন নানা পদক্ষেপ। এরইমধ্যে চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ান তিনি।
দ্বিতীয় কারণটি হলো, মোহামেদ মুইজ্জু প্রেসিডেন্ট হলেও দেশটির পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় বিরোধী পক্ষের আইনপ্রণেতাদের আপত্তিতে তার মনোনীত তিনজনের মন্ত্রিসভায় যোগদান আটকে যায়। মুইজ্জু প্রস্তাবিত কয়েকটি বিল পাসেও আপত্তি জানান বিরোধীরা। তবে, এবার পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয়ের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাসীনদের জন্য সিদ্ধান্ত নেয়া সহজ হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
দেশটির বিদেশনীতি, বিশেষ করে ভারত ও চীনের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলেই মনে করা হচ্ছে। এছাড়া মুইজ্জু জোটের জয় চীনের সঙ্গে মালদ্বীপের ঘনিষ্ঠতা আরও বাড়াবে, যা ভারত মহাসাগর অঞ্চলে কৌশলগত ভারসাম্যকে প্রভাবিত করতে পারে।
কিউএনবি/আয়শা/২৩ এপ্রিল ২০২৪,/সন্ধ্যা ৭:৪৫