ডেস্ক নিউজ : তামিম ইকবাল যখন ওয়ানডে দলের নেতৃত্ব ছাড়লেন, তখন সাকিব আল হাসান ব্যস্ত ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে। লিটন দাসকেই ভাবা হচ্ছিল পরবতী অধিনায়ক। কিন্তু বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের নামও উঠে আসে জোরেশোরে। অবশেষে তার কাঁধেই বিসিবি তুলে দেয় নেতৃত্ব।
তবে এই মেয়াদে অধিনায়কত্ব পাওয়ার আগে হয়েছিল নাটক। বোর্ড পরিচালকদের সঙ্গে বসে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন দায়িত্ব নিয়েছিলেন অধিনায়কত্বের তালিকায় থাকা ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলা এবং অধিনায়ক ঠিক করার। শেষ পর্যন্ত সাকিবকেই তিনি রাজি করিয়েছেন।
মূলত নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে অধিনায়ক ইস্যুতে কী কথা হয়েছিল? এই প্রশ্নটা এশিয়া কাপ খেলতে যাওয়ার আগে আজ সংবাদ সম্মেলনেও করা হয়। সাকিব অবশ্য বড় বর্ণনায় যাননি। তিনি বললেন, ‘পাপন ভাইয়ের সঙ্গে কথা হলো, আলাপ-আলোচনা হলো। তারপর তো পাপন ভাই ঘোষণা করল।’
অধিনায়ক হিসেবে প্রথম সভার বিষয়ে সাকিব বলেন, ‘দলের সঙ্গে মিটিংয়ে যা হয়েছে, ওই দিন মূলত কোচিং স্টাফদেরই কথা হয়েছে। তারাই কথা বলেছে। আমার খুব বেশি একটা কথা বলতে হয় না। এমন না যে খুব বেশি খেলোয়াড় নতুন আসছে, যাদেরকে আমি চিনি না। বেশির ভাগকে আমি অনেক দিন ধরে চিনি। বেশির ভাগই আমার অধীনে খেলেছে। বা আমি তাদের অধীনে খেলেছি। সুতরাং, খুব বেশি একটা মানিয়ে নেওয়ার দরকার আছে বলে মনে হয় না।’
কিউএনবি/আয়শা/২৬ অগাস্ট ২০২৩,/রাত ১০:০০