সাংবাদিকরা জানান, ঘটনাস্থল থেকে আমাদের কাছে ফোন আসে যে ভবনে ফাটল দেখা গেছে। পরে আমরা ঘটনাস্থলে সংবাদ সগ্রহে গেলে আমাদেরকে কারখানার চিকিৎসা সেবার রুমে দীর্ঘক্ষণ বসিয়ে রাখে। এরপরে ভবন মালিক ফরাদ হোসেন খোকা তার দলবল নিয়ে এসে নিজেকে ইয়ারপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পরিচয় দেয় এবং আমাদের উপর চড়াও হয়। এরপরে আমরা ফাটলের স্থানে যেতে চাইলে ভবন মালিক আমাদেরকে বাধা দেয় এবং বলে আপনারা কিসের সাংবাদিক আপনারা ওখানে যেতে পারবেন না বলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। আমরা এই ধরনের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
এব্যাপারে ভবন মালিক ফরহাদ হোসেন খোকা বলেন, ভাই এই ঘটনায় আমি সরি, আমার এমন ব্যবহার করা আসলেই উচিত হয়নি। আমার ভুল হয়েছে। আমি সাংবাদিক সকলের কাছে ক্ষমা চেয়েছি। ভবিষ্যতে আর এধরণের ঘটনা আর ঘটবে না।এবিষয়ে কারখানাটির এইচ আর এডমিন এন্ড কমপ্লাইনস (ডেপুটি ম্যানেজার) সুজন হোসাইন বলেন, আসলে আমাদের ভবনের প্লাস্টার টাইলসের টেম্পারেচার না থাকায় টাইলস গুলো ফেটে যায়। ফেটে যাওয়ার দৃশ্য দেখে শ্রমিকরা তারাহুরো করে কারখানা থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর ভবন মালিক, ফায়ার সার্ভিস ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ এবং আমাদের কারখানার সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এসে দেখে বলে বড় ধরনের কোনো সমস্যা নেই। পরে আমরা শ্রমিকদের কে কারখানায় কাজে যোগদান করতে বললে তারা কেউ আসেনি।