বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ০২:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ: এক ম্যাচে ৬ রেকর্ড ঢাকার ১১ স্থানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১৩১ ৯ বলের সুপার ওভার, পাঁচ বলে ৫ রান করতে পারেনি বাংলাদেশ চিকিৎসক হয়েও সুরের ভুবনে ঝংকার তুলছেন রানা প্রশাসনে রদবদল নিয়ে স্পষ্ট বার্তা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা বিদেশি তাঁবেদার থেকে দেশ রক্ষার সুযোগ তৈরি হয়েছে: রেজাউল করিম দৌলতপুরে ক্লিনিক ব্যবসার আড়ালে দেহ ব্যবসা : আটক-২ অবিশ্বাস্য থ্রোতে ভাঙল ৪৪ রানের জুটি, বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরালেন মিরাজ ফুলের মতো পবিত্র মানুষগুলোই আপনাদের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে”–কুড়িগ্রামে পথসভায় ব্যারিস্টার ফুয়াদ কিম বাহিনীর সঙ্গে উত্তেজনা, প্রতিরক্ষা জোরদারের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার

নদীগর্ভে বিলীন ৬০ বসতবাড়ি

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ৩০ জুলাই, ২০২২
  • ৪০৮ Time View

ডেস্কনিউজঃ সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার রানীনগর গ্রামে নদী-ভাঙনে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তীরে বসবাস করা মানুষ। বন্যার পর গত কয়েক দিনে এই গ্রামে নদী ভাঙনে ৬০টি পরিবারের থাকার ঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। বিশেষ করে বন্যার পর নদীতে ভাঙন বেড়েছে।

সরেজমিন দেখা যায়, গত ৪ সপ্তাহ ধরে নদীতে ভাঙন শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত তা অব্যাহত রয়েছে। ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলোর টিন, কাঠসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র স্তুপ করে রাখা হয়েছে রাস্তার ওপর। যাদের কিছুটা সামর্থ্য আছে তারা ওই সড়কের ওপরেই নতুন করে কোনমতে ঘর তুলে মাথা গোঁজার ঠাঁই করে নিয়েছেন।

এখন পর্যন্ত গ্রামের বাসিন্দা তেরা মিয়া, নুরুল আমিন, সাইদুল আমিন অভিনাস দাশ, দেবন্দ দাস, জামাল মিয়া, সমসুল হক, ফখরুল মিয়া, দিপালী দাশ, নিপেন্ঠ দাশ, সশিন্দ দাশ, মনিন্ড দাশ, সিতাব আলী, নুর মিয়া, কাচা মিয়া, কালা মিয়া, আছাব মিয়া, আবুল হোসেন, নুরুল হক সঈদুল আমিনসহ আরও অনেকের বাড়ি ভেঙে গেছে। এই গ্রামের বেশিরভাগ মানুষ শ্রমিক। দিন আনে দিন খায়। এছাড়া অনেকেই কৃষি কাজ, ভাঙারি ব্যবসা এবং মুদি দোকান করে জীবিকা নির্বাহ করেন। ফলে এখানকার বাসিন্দাদের দিন-রাত কাটছে আতঙ্কে।

স্থানীয়রা জানান, দিন রাত যে কোন সময় কুশিয়ারা পাড় ভেঙে ভয়ঙ্কর বেগে ঘরের দিকে আসছে। চিৎকার করে আশপাশের লোকদের ডেকে তুলে ঘর ভেঙে সরাতে শুরু করেন। এরই মধ্যে কয়েকটি ঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। আমাদের বসত ভিটা, গাছপালা ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ছদরুল ইসলাম জানান, তিনি রানীনগর গ্রামের নদী ভাঙনের স্থান পরিদর্শন করেছেন। পরিকল্পনামন্ত্রী আগামীতে সেতু পরিদর্শন করতে আসলে নদী ভাঙনের স্থানে নিয়ে যাওয়া হবে।

জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাজিদুল ইসলাম বলেন, নদী ভাঙনের বিষয়ে তিনি জেনেছেন। তাদের জন্য কিছু করার চিন্তা করছেন তিনি।

কিউএনবি/বিপুল/৩০.০৭.২০২২/ বিকাল ৫.৫৫

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

October 2025
M T W T F S S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit