ডেস্কনিউজঃ নদী আর প্রকৃতির মেলবন্ধনে তিস্তার ৫০ একর চরের জমিতে ব্যক্তি উদ্যোগে গড়ে তোলা হয়েছে আলি বাবা থিম পার্ক। শিশুদের জন্য বিনোদনসহ আছে সব বয়সীদের অবসর কাটানোর সুব্যবস্থা। আধুনিকতার ছোঁয়ায় এই পার্ক দৃষ্টি কড়েছে সবার। পিছিয়ে পড়া অঞ্চলকে এগিয়ে নিতে এই ব্যাতিক্রম আয়োজন বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন।
পূব আকাশের সুশীতল বাতাস, বরফ গলা পানির স্রোত ধারার সূর, সবুজে ভরপুর সুনশান নিরবতা জানান দিচ্ছে আলিবাবা থিম পার্ককে।
বর্ষায় পানিতে ভরে থাকে চরজমি। শুকনোয় সাদা বালুর আস্তরন। তিন দিকে বয়ে যাওয়া তিস্তার কোল ঘেষে গড়ে ওঠা এই পার্ক গ্রামীণ জনপদকে দিয়েছে ভিন্ন এক আদল। দর্শনার্থীরা আগ্রহ নিয়েই আসছেন এখানে।
নানা রঙের ফুলের বাহার। আলী বাবার আশ্চর্য প্রদীপ, মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য পার্ককে দিয়েছে ভিন্ন মাত্রা। ভেতরের মেঠোপথে সবুজ অরণ্যের প্রাণের ছোঁয়া।
অপূর্ব নৈসর্গিক শৈলি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে আলিবাবা পার্কের সব জায়গায়। ৩০ ধরনের রাইডের পাশাপাশি আছে রাত কাটানোর সু-ব্যবস্থাও। অ্যারাবিয়ান, ভারতীয়, চাইনিজ, দেশীয় খাবারের ব্যবস্থা থাকছে হোটেলগুলোতে।
রংপুর শহর থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে গাইবান্ধার সুন্দর গঞ্জের তারাপুরে একশ’ কোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে উঠেছে এই থিম পার্ক।
কিউএনবি/বিপুল/১১.০৭.২০২২/রাত ১১.০০