প্রবেশে বাধাপ্রাপ্তদের মধ্যে ২০৪ জনই বাংলাদেশি। এছাড়া ভারতের ১৪ জন, শ্রীলঙ্কার ৩ জন, পাকিস্তানের ৩ জন, ইন্দোনেশিয়ার ৩ জন ও কম্বোডিয়ার ২ জন নাগরিক ছিলেন।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রবেশে বাধা দেওয়া ২২৯ জন প্রবেশশর্ত পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
এমসিবিএ জানিয়েছে, বুধবার ভোরে ঢাকা থেকে তিনটি ফ্লাইটে কেএলআইএ-তে পৌঁছানো ৬৬ জন বাংলাদেশিকেও প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়েছে।
প্রবেশ প্রত্যাখ্যানের প্রধান কারণ হিসেবে ভুয়া হোটেল বুকিং, ফেরার টিকিট না থাকা এবং পর্যাপ্ত আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ দিতে ব্যর্থ হওয়াকে চিহ্নিত করেছে কর্তৃপক্ষ।
প্রবেশ প্রত্যাখ্যানের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে- ভুয়া হোটেল বুকিং উপস্থাপন করা, ফেরার বিমানের টিকিট না থাকা এবং পর্যাপ্ত আর্থিক সামর্থ্য প্রমাণ করতে ব্যর্থ হওয়া।
সংস্থাটি এক বিবৃতিতে জানানো হয়, সবাই দেশে অবৈধভাবে থাকার এবং কাজ করার জন্য প্রবেশ সুবিধার অপব্যবহার করার চেষ্টা করছিল বলে মনে করা হচ্ছে।
এমসিবিএ জানিয়েছে, প্রবেশপথ নিয়ন্ত্রণ আরও কঠোর করা হবে এবং অবৈধভাবে বিদেশিদের পাচারের প্রচেষ্টায় জড়িত কর্মকর্তাদেরসহ যে কোনো পক্ষের বিরুদ্ধে আপসহীন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।