বৈঠক প্রায় ১ ঘণ্টা স্থায়ী হয় বলে জানিয়েছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা। বৈঠক শেষে ব্লিঙ্কেন জানান, তাদের বৈঠক বেশ ফলপ্রসূ হয়েছে। এদিকে মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ব্লিঙ্কেন গাজায় চালানো ইসরাইলের সামরিক অভিযানকে সমর্থন করেছেন। তবে এই সংঘাতে বেসামরিক হতাহতের ঘটনা এড়ানোর অনুরোধ জানান তিনি।
হামাস ও ফিলিস্তিনের মধ্যে চলমান সংঘাত যেন বৃহৎ আকারে রুপ না নেয় সেজন্য মধ্যপ্রাচ্যে আঞ্চলিক মিত্রদের সঙ্গে কাজ করছেন ব্লিঙ্কেন। এছাড়াও তিনি হামাসের কাছে বন্দি ইসরাইলিদের মুক্তি নিশ্চিতের জন্য কাজ করছেন। শনিবার (৭ অক্টোবর) শুরু হওয়া হামাস- ইসরাইলের সংঘাতের পর থেকেই ইসরাইলকে সমর্থন জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরাইলকে সহায়তায় রোববার দেশটিতে দ্বিতীয় বিমানবাহী রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
এর আগে, সংঘাত শুরুর পরপরই গত সপ্তাহে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড এবং এর সঙ্গে থাকা অন্য যুদ্ধজাহাজগুলোকে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে পাঠায় যুক্তরাষ্ট্র। এসব যুদ্ধজাহাজ ইতোমধ্যেই ওই অঞ্চলে অবস্থান করছে এবং এর সঙ্গে এবার নতুন করে আরেক মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস আইজেনহাওয়ার এবং এর অধিভুক্ত যুদ্ধজাহাজগুলো সেখানে যোগ দেবে।