রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ১২:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
পরিবারে সুখ ফেরাতে বিদেশে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন শার্শার রনি শার্শায় গৃহবধূকে গনধর্ষণের অভিযোগ কোম্পানীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু মনিরামপুর প্রেসক্লাবের দাতা সদস্যের বোনের ইন্তিকাল মনিরামপুরে রশীদ বিন ওয়াক্কাসকে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা আটোয়ারীতে কিন্ডারগার্টেনের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সনদপত্র বিতরণ পাঁচদোনা টু ডাঙ্গা চারলেন সড়ক অপরাধীদের অভয়ারণ্যে  চৌগাছায় শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের উল্টো রথযাত্রা অনুষ্ঠিত দৌলতপুরে প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিনের দাফন সম্পন্ন চৌগাছায় ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে বিএনপি নেতাকে পিটিয়েছে প্রতিবেশী পুলিশ সদস্য

মুক্তিযোদ্ধার হাতের ইশারায় ছুটে গেলেন প্রধানমন্ত্রী

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৩
  • ১১২ Time View

ডেস্ক নিউজ : প্রধানমন্ত্রীকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত মজিবর রহমান বলেন, ‘এটাই শেখের বেটি।’ হাত বুলিয়ে দেন সরকারপ্রধানের মাথায়। মমতাময়ী শেখ হাসিনাও ঠিক একইভাবে হাত ভুলিয়ে দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবরের মাথায়।

প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্যতায় আপ্লুত মজিবর রহমান মন খুলে দোয়া করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে। সৃষ্টি হয় শ্রদ্ধা, সম্মান আর ভালোবাসার এক অনন্য নজির। েসমাবেশ শেষে কথা হয় ভাষাসৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ মজিবর রহমানের সঙ্গে। রংপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা সফল করতে মহাসমাবেশে এসেছিলেন বলে জানান তিনি। মজিবর রহমান জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের কোনো কষ্ট নেই। জনসভা সফল করতে এসেছেন হুইলচেয়ারে বসে। রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলায় তার বাড়ি। তিনি আওয়ামী লীগের বদরগঞ্জ উপজেলার সাবেক সভাপতি।

মুক্তিযুদ্ধে ৬ নম্বর সেক্টর থেকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে তার নামে ওয়ারেন্ট হয়েছিল। ১৯৭১ সালে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের পর মজিবর রহমান বদরগঞ্জে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেন। তিনি ওই কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন। আহ্বায়ক ছিলেন এমএলএ এলাহী বকস্ সরকার। পরবর্তী সময়ে তাকে শ্যামপুর আঞ্চলিক সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক করা হয়েছিল।

মজিবর রহমান ১৯৬৯ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বদরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বাকশাল গঠনের পর তিনি দীর্ঘদিন রংপুর জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এ ছাড়া তিনি বদরগঞ্জ শাখা টিসিসির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সে সময় তিনি বদরগঞ্জের কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানও ছিলেন।


মজিবর রহমান মাস্টার স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামীর নেতা ও যুদ্ধাপরাধী এটিএম আজহারুল ইসলামের মামলায় সাক্ষী ছিলেন। তাকে বহুবার হুমকি দেয়া হয়েছিল। তা উপেক্ষা করেই তিনি সাক্ষ্য দেন। এ কারণে তিনি জামায়াত-শিবিরের হামলার শিকারও হন।

 

 

কিউএনবি/আয়শা/০৩ অগাস্ট ২০২৩,/বিকাল ৪:৫৫

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

July 2025
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit