ব্রোকলি
ভিটামিন কে এর দারুণ উৎস ব্রোকলি, যা রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সাহায্য করে। প্লাটিলেট বাড়াতে প্রতিদিনকার খাবারে অবশ্যই ব্রোকলি রাখবেন। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও নানা উপকারী খনিজ রয়েছে।
পালংশাক
আয়রন ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের অন্যতম উৎস পালংশাক। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া শরীরে প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে।
মিষ্টি কুমড়া
ভিটামিন এ সমৃদ্ধ মিষ্টি কুমড়া রক্তের প্লাটিলেট বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়া মিষ্টি কুমড়ার জুসও খেতে পারেন।
শিম
ভিটামিন বি নাইন সমৃদ্ধ শিম প্লাটিলেট উন্নত করতে পারে।
গাজর
দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে উপকারী গাজর। পাশাপাশি রক্তের প্লাটিলেট বাড়ায়। গাজরের জুস খেতে পারেন নিয়মিত। এছাড়া সালাদ বা স্যুপ হিসেবেও খেতে পারেন গাজর।
ডাব
ডাবের পানিতে খনিজ বা ইলেকট্রোলাইটস আছে, যা ডেঙ্গু জ্বরে খুবই দরকারি।
পেঁপে
প্লাটিলেট বাড়াতে পেঁপের জুস খেতে পারেন। এ ছাড়া পেঁপেপাতা অণুচক্রিকা বাড়াতে সাহায্য করে।
বেদানা
বেদানায় দরকারি নানা পুষ্টি ও খনিজ উপাদান রয়েছে, যা শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তি জোগাতে পারে। শরীরের ধকল কাটাতে বেদানা দারুণ উপকারী। এ ছাড়া এটি আয়রনের উৎস বলে রক্তের জন্য উপকারী। প্লাটিলেটের সংখ্যা স্বাভাবিক রাখতে এবং ডেঙ্গু সারাতে এটি উপকারী।রসুন
উপকারী এই মসলা রক্ত পরিশুদ্ধ করে ও প্লাটিলেট বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গেছে, রসুনে থাকা থ্রম্বোক্সেন এ টু প্লাটিলেট বাড়ায়। প্রতিদিনের খাবারে তাই রসুন যুক্ত করুন। দুই তিন কোষ রসুন আলাদা করেও খেতে পারেন।
কিসমিস
কিসমিসে আছে প্রচুর আয়রন। শরীরে শক্তি যোগায় ও ব্লাড প্লাটিলেট স্বাভাবিক রাখে এটি। ওটমিল বা টক দইয়ের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন কিসমিস।
তিলের তেল
পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ভিটামিন ই থাকে তিলের তেলে। এটি ব্লাড প্লাটিলেট বৃদ্ধির দারুণ এক ওষুধ হিসেবেও বিবেচিত।
প্রোটিন
মুরগীর মাংস, মাছ এসব খাবার থেকে প্রোটিন পাওয়া যায় বেশি। এসব খাবারে জিংক ও ভিটামিন বি টুয়েলভও থাকে প্রচুর।
সূত্র: এনডিটিভি ও বোল্ডস্কাই