সভাপতির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব হামিদা বেগম বলেন, পরস্পরের জানা বুঝার মাধ্যমে টেকসই, সামাজিক ও পারস্পরিক যোগাযোগ অব্যাহত রাখা যায়। তিনি বলেন, ‘সমবেত কল্যাণের তরে’, অর্থাৎ সামগ্রিক উন্নয়ন ও কল্যাণকর কাজে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দেশে বিদেশে বুনন শিল্পের ঐতিহ্য তুলে ধরতে নরসিংদীতে একটি বুনন শিল্প যাদুঘর-এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে জানান পার্বত্য সচিব হামিদা বেগম। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি রক্ষার্থে ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে নরসিংদীতে শহীদদের গণকবরগুলো সংরক্ষণ করার জন্য মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।প্রধান তথ্য অফিসার শাহেনুর মিয়া বলেন, ৫ হাজার বছরের পুরনো ঐতিহ্য জনপদ নরসিংদী। শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতিতে নরসিংদী এগিয়ে রয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের দরকার হলো, নিজেদের মধ্যে একতা ও স্বতঃস্ফূর্ততা।অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ১০ জনকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন। স্মারক পদকপ্রাপ্তরা হলেন- প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মানজারুল মান্নান, ঢাকা জেলা প্রশাসক (যুগ্মসচিব) মো. শহিদুল ইসলাম, শ্রম ও জনশক্তি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোর্শেদা আক্তার, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব জাকির হোসেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব এস এম জাকারিয়া, ঢাকা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মিনহাজুল ইসলাম, পুলিশ সুপার এ.কে.এম. এমরান ভূঁইয়া, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন, বিপিএম ও পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আলম।পরে মন্ত্রী এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
কিউএনবি/অনিমা/০৬ ডিসেম্বর ২০২২,খ্রিস্টাব্দ/বিকাল ৩:০৬