এর মধ্যে ঋণ রয়েছে ৮২ কোটি ১৭ লাখ আর অনুদান ৮ কোটি ৮৯ লাখ ডলার। গত বছরের একই সময়ে শুধু প্রতিশ্রুতি এসেছিল মাত্র ২ কোটি ৭৪ লাখ ডলার। বেড়েছে অর্থছাড়ের পরিমাণও। এই সময়ে উন্নয়ন সহযোগীরা ছাড় করেছে ১১৪ কোটি ৮৫ লাখ ডলার। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৫.৭ শতাংশ বেশি।
 
গত প্রান্তিকে যেমন বেড়েছে ঋণের প্রতিশ্রুতি-অর্থছাড়, তেমনি বছর ব্যবধানে বেড়েছে সাড়ে ১৩ শতাংশ বেড়েছে বিদেশি ঋণ পরিশোধ ব্যয়। এ সময়ে বিদেশি ঋণ বাবদ পরিশোধ করতে হয়েছে ১২৭ কোটি ৯৯ লাখ ডলার। এর মধ্যে আসল ৮১ কোটি ৬৮ লাখ ও সুদ পরিশোধে ব্যয় হয়েছে ৪৬ কোটি ২৯ লাখ ডলার। ইআরডির তথ্য, গত বছরের প্রথম তিন মাসে খাদ্য সহায়তা বাবদ ১ কোটি ৫০ লাখ ডলার মিললেও চলতি বছরে এসেছে ১ কোটি ডলার।