বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বাংলাদেশের হারে ব্যাটারদের সমালোচনা করে যা বললেন রুবেল উইকিপিডিয়ার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ইলন মাস্কের ‘গ্রকিপিডিয়া’ চালু দৌলতপুরে পদ্মার চরে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় বাহিনী প্রধান কাকন কে প্রধান আসামি করে হত্য মামলা সঞ্চয়পত্রের সার্ভার ব্যবহার করে হাতিয়ে নিলো গ্রাহকের ২৫ লাখ টাকা বিজয়ের সঙ্গে বাগদানের পরেই যে পরিকল্পনার কথা জানালেন রাশমিকা নতুন বছরের প্রথম মাসেই নির্বাচন হওয়া উচিত : নুর দক্ষিণী সিনেমায় অভিষেক সোনাক্ষীর ভারতীয় মিডিয়ার উস্কানিতেই সালমান খানকে নিয়ে বিতর্ক বেড়েছে বাজারে এখন খাবার আছে, কেনার সামর্থ্য নেই টেকসই গণতন্ত্র-জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

চৌগাছায় বন কর্মকর্তা ফেরদৌস খানের বিরুদ্ধে সরকারি জমি  রেখে ব্যক্তিমালিকানা জমিতে গাছ রোপনের অভিযোগ

এম এ রহিম চৌগাছা (যশোর) ।
  • Update Time : শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫
  • ২৪ Time View
এম এ রহিম চৌগাছা( যশোর) : যশোরের চৌগাছায় বন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যক্তিমালিকানা জমিতে গাছ রোপণের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) এই অভিযোগ করেছেন উপজেলার ছোট নিয়ামতপুর গ্রামের সোহেল রানা, ফারুখ হোসেন, নজিরুদ্দীন, গোলাম মোস্তফা ও জাহাঙ্গীর নামের ব্যক্তিরা। ভুক্তভোগীরা জানান, সম্প্রতি নদী খনন কাজ চলাকালীন তাদের ব্যক্তিমালিকানা জমিতে অনুমতি ছাড়া খননকৃত মাটি ফেলা হয় এবং সেই মাটির উপর বন বিভাগের পক্ষ থেকে গাছ লাগানো হয়। এতে তারা তাদের নিজ জমির স্বাভাবিক দখল ও ব্যবহার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। 
জানা গেছে, এ ঘটনায় ২০২৫ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বরাবর একটি লিখিত আবেদন জমা দেন জমির মালিক সোহেল রানা ও ফারুখ হোসেন। আবেদনপত্রে উল্লেখ করা হয় তাদের মালিকানাধীন জমিটি মৌজা বকসীপুর, জে.এল. নং ৪৯, দাগ নং আরএস ১৩৪০, ১৩৯৬ ও ১৩৯৭, খতিয়ান নং ৩৯৭ ও ১৪-এ অবস্থিত, যার পরিমাণ ১.০৯ একর। কিন্তু কোনো ধরণের অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া বা ক্ষতিপূরণ প্রদান ছাড়াই তাদের জমিতে নদীর খননের মাটি ফেলে গাছ রোপণ করা হয়েছে।
আবেদনে তারা উপজেলা প্রশাসনের কাছে অবৈধভাবে ফেলা মাটি ও লাগানো গাছ অপসারণ করে জমির দখল ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান। সংযুক্ত দলিলে জমির ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের রশিদ, এসএ ও আরএস খতিয়ান এবং মৌজা ম্যাপের অনুলিপি যুক্ত করেছেন আবেদনকারীরা। এ বিষয়ে হাকিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও চৌগাছা উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক মাসুদুল হাসান বলেন, “বন বিভাগের এমন আচরণ সম্পূর্ণ অন্যায়। সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নের নামে কোনোভাবেই ব্যক্তিমালিকানা জমি দখল করা যায় না।

আমি বিষয়টি তদন্ত করেছি। জমিটি সোহেল রানা, ফারুখ হোসেন, নজিরুদ্দীন, গোলাম মোস্তফা ও জাহাঙ্গীরদের তাদের বৈধ মালিকানাধীন। প্রশাসনের উচিত  মালিকদের জমি দখল মুক্ত করা। অন্যদিকে উপজেলা বন কর্মকর্তা ফেরদৌস খান বলেন, আমরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্দেশক্রমে উক্ত জায়গায় গাছ লাগিয়েছি। তিনি বলেন, গাছ লাগানোর জায়গাটি সরকারি জমি এবং কোনো ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি নয়।

কিউএনবি/আয়শা/২৫ অক্টোবর ২০২৫,/রাত ৮:৫৪

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

October 2025
M T W T F S S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit