জয়পুরহাট : জয়পুরহাটে জুলাইএর মায়েরা শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ, ও ডকুমেন্টারী প্রদর্শন , আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । শনিবার (০২ আগষ্ট) জেলা প্রশাসন ও মহিলা অধিদপ্তরের উদ্যোগে সকার ১১ টায় জেলা প্রশাসকের কার্য্যালয়ে আলোচনা সভায় মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা লায়লুন নাজমা সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক আফরোজা আকতার চৌধুরী।
শহীদ বিশালের মা , শহীদ রিতার মা রেহেনা বেগম, ও জুলাই যোদ্ধা সামিতুল ইসলাম মিতুন, শহীদ মিনহাজের মা, আহত তাবাস্সুম নাফিসএর মা সৈয়দা শাহনাজ পারভীন, নাফিসা নাঈমের মা সুমাইয়া আখতার আহত নিবিরের মা নিলুফার ইয়সমিন। মায়েদের কান্নায় এসময়ভারী হয়ে ওঠে আলোচনা অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে মায়েদের মাঝে গিফট প্রদান করা হয়। তারা তারা ফ্যাসিষ্ট শেখ হাসিনার বিচার দাবী করেন। হাসিনা আমার ছেলে মেয়েদের পাখীর মত গুলি করে মেরেছে তাদের বিচার এখনো হয়নি। তাদের বিচার আমরা যেন দেখে যেতে পারি।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের এক দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে ৫ আগস্ট কর্মসূচি চলাকালে আনুমানিক দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর মিরপুর-২ এলাকায় ওভার ব্রিজে অবস্থানকালে গুলিবিদ্ধ হয় রিতা। আন্দোলনরত ছাত্ররা তাকে উদ্ধার করে শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় একইদিন বিকেল ৪টায় ১৭ বছর বয়সী রিতা আকতার মারা যান। রাতে বাবা আশরাফ আলী শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে মেয়ের লাশ নিয়ে জয়পুরহাটের কালাইএ বাসায় ফেরেন। রিতার মাথায় গুলি লেগেছিল। শহীদ রিতার মা এই কথাগুলো বলে কান্নায় ভেংগে পড়ে।পরদিকে সামিতুল ইসলাম মিতু তার বক্তব্যে তুলে ধরেন সেই ২/৩/৪/ আগষ্টের ভয়াল দিনগুলোর কথা\আলোচনা সভায় আরও
কিউএনবি/আয়শা/২ আগস্ট ২০২৫/রাত ৮:৩৩