শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০৮:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট ২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’: জাতিসংঘ টেস্ট ক্রিকেটের ২৫ বছর পূর্তিতে থাকছে যেসব আয়োজন বিশ্বের ১২ দেশে টেলিগ্রাম প্রধানের ‘শতাধিক সন্তান’, সমানভাগে সম্পদ বণ্টনে করলেন উইল নওগাঁয় দিনব্যাপী আম মেলা ও উদ্যোক্তা সম্মেলন নওগাঁর পত্নীতলায় ভটভটি পিকআপ সংঘর্ষে পিকআপ চালক নিহত ৩ ক্রিকেটারের সামনে ১০টি রেকর্ড গড়ার সুযোগ দৌলতপুরে গুলি ও মদের বোতলসহ সেচ্ছাসেবক দলের নেতা আটক নোয়াখালীতে সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে বৃদ্ধা নারীকে জবাই করে হত্যা

অনবরত হাঁচি থেকে মুক্তি পেতে

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ৭ আগস্ট, ২০২৪
  • ৫৩ Time View

স্বাস্থ্য ডেস্ক : হে ফিভার বা অ্যালার্জি হলে সেই রোগীর অধিক পরিমাণ হাঁচি হতে থাকে। নাক দিয়ে সব সময় পানির মতো পড়তে থাকে এবং নাক বন্ধ হয়ে যায় এবং নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। 

এই রোগের উৎপত্তি সাধারণত ধুলাবালি থেকে। এছাড়া ফুলের রেণু, তুলার আঁশ বা রোগী সেসব খাবার খেলে অ্যালার্জি হয়ে থাকে। এই অ্যালার্জির কারণে হে ফিভার বা অনবরত হাঁচি হতে থাকে। বিশেষ করে ঋতু পরিবর্তনের সময় রোগীদের এ ধরনের উপসর্গ বেশি দেখা যায়। অর্থাৎ আমাদের দেশে বিশেষ ঋতুতে বিশেষ কোনো ফুল যেমন হতে পারে ঘাস ফুল বা সজিনা ফুল ফুটলে এই ফুলের রেণুগুলো বাতাসের সঙ্গে মিশে নিঃশ্বাসের সঙ্গে মানুষের শরীরে প্রবেশ করেও অ্যালার্জি সৃষ্টি হয়। সাধারণত এটা ঘাস ফুলের রেণু থেকেই বেশি অ্যালার্জি হয়ে থাকে। অনেক খাবার থেকে বা ধুলাবালি থেকে যদি অ্যালার্জি সৃষ্টি হয় তাহলে প্রায় সারা বছরই এ রোগের উপসর্গগুলো দেখা যায়। এই রোগের নাম হে ফিভার হলেও অ্যালার্জির কারণে হাঁচিতে জ্বর হয় না। সর্ব প্রথম ঠিক করতে হবে কোন জিনিস থেকে এই রোগের সূত্রপাত হয় সেটা আগে নির্ণয়ের চেষ্টা করতে হবে। সাধারণত সেসব জিনিস থেকে একটু দূরত্ব বজায় রাখলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।  

রোগের লক্ষণ : হে ফিভার রোগ হলে রোগীর মধ্যে যেসব লক্ষণ দেখা দিতে পারে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- * রোগীর চোখ চুলকায় এবং নাকের মধ্যে শিরশির করে। * নাক দিয়ে পানি পড়তে থাকে এবং বার বার হাঁচি আসে। * মুখচোখ ফুলাফুলা থাকে এবং চোখ লাল হয়ে যায়। * শরীরে কোনো জ্বর থাকে না। 

পরামর্শ : রোগীকে সতর্কতার সঙ্গে চলাফেরা করতে হবে যেন ঠান্ডা বাতাস না লাগে। * হাঁচি এবং নাকের পানি বন্ধ করার জন্য রোগীকে ক্লোরফেনিরামিন মেলিয়েট জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়। যেমন, ট্যাব আকারে যেগুলো দেওয়া হয় তাহলো : ট্যাব, পিরিটন, বা ট্যাব, এনটিসটা বা ট্যাব, ডিস্টামিন বা ট্যাব, হিস্টালেক্স বা ট্যাব হিস্টাসিন বা ট্যাব. হিস্টাল ইত্যাদি। 

এ ওষুধগুলো যেসব রোগী ট্যাব খেতে পারে না তাদের জন্য সিরাপও পাওয়া যায়। এই সিরাপ প্রতিদিন এক থেকে দুই চামচ করে তিনবার খাবার খাওয়ার পর তিন/পাঁচ দিন চলবে। 

লেখক : বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ

কিউএনবি/অনিমা/০৭ অগাস্ট ২০২৪,/দুপুর ১:৪৩

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit