শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ১২:৩৬ পূর্বাহ্ন

কোরবানি ঈদের যত প্রস্তুতি

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪
  • ৭০ Time View

লাইফ ষ্টাইল ডেস্ক : ত্যাগের মহিমায় মহিমান্বিত হয়ে বছর ঘুরে আবারও চলে এসেছে পবিত্র ঈদুল আজহা। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কোরবানি এবং অন্যান্য ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে পালন করবেন এই উৎসব। কোরবানি ঈদের প্রস্তুতি জানালেন জান্নাতুল কাওসার

ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে ঈদের হাসি-আনন্দ মিলিয়ে পরিবার-পরিজনের সঙ্গে মহাসমারোহে পালিত হয় পবিত্র ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর এই দিনকে ঘিরে প্রতিটি ঘরেই থাকে নানা আয়োজন। ঈদের আয়োজন মানেই হাজারো রকমের কাজ। কোরবানির ঈদে সেই কাজের পরিধি প্রায় কয়েকগুণ বেড়ে যায়। কোরবানির পশু কেনা থেকে শুরু করে ঈদের দিন পশু জবাই করা, মাংস বণ্টন করা, সংরক্ষণ করাসহ অতিথি আপ্যায়নের ব্যবস্থা, রান্নাবান্না, ঘর পরিষ্কার রাখা- সব মিলিয়ে ঈদের দিন যেন আর দম ফেলার ফুরসতই খুঁজে পাওয়া যায় না। তবুও ঈদের আগেই যদি কিছু কিছু কাজ গুছিয়ে ফেলে ঈদের দিনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া যায়, তাহলে সময় বেঁচে যাবে অনেকটাই।  

ঈদের পোশাক প্রস্তুতি 

কোরবানি ঈদে নতুন পোশাকের আয়োজন রোজার ঈদের মতো না হলেও এখন অনেকেই কোরবানির ঈদের জন্যও একটি-দুটি নতুন পোশাক রাখতে চান। ফ্যাশন হাউজগুলোও এখন সব বয়সের মানুষের জন্য ঈদুল আজহাতেও রাখে বাহারি পোশাকের আয়োজন। অনেকে হয়তো শুধু ঈদের সময়ই নতুন পোশাক কেনেন, তারাও অনেকে কোরবানির ঈদে পোশাক কিনতে চান। সেই সুবাদে সব থেকে ভালো হয় পশুর হাট বসার আগে পোশাক ক্রয়ের পাঠ যদি আপনি চুকিয়ে ফেলে থাকেন। কিন্তু যদি না করে থাকেন তাহলে এখন এই শেষ মুহূর্তেই চলে যেতে পারেন আপনার কাছাকাছি কোনো শপিং মলে। 

পোশাক কেনার ক্ষেত্রে বাড়ির শিশুদের জন্য বাজেট রাখুন সবার আগে। ঈদের দিন নতুন পোশাকে শিশুদের আনন্দই এনে দেয় ঈদের খুশিতে পূর্ণতা। শিশুদের জন্য ফ্রক, লেহেঙ্গা, শারারা সেটসহ ছেলেশিশুদের পাঞ্জাবি, ফতুয়া সবকিছুরই রয়েছে নতুন ডিজাইন। 
কোরবানির ঈদে যেহেতু ব্যস্ততা থাকে সারা দিনই তাই খুব বেশি জমকালো পোশাক না কেনাই ভালো। হালকা ধরনের আরামদায়ক পোশাক বেছে নিন। এবারের ঈদে ফ্যাশন হাউজগুলো ব্যবহার করেছে সুতি, লিলেন, মকমল কটনসহ আরামদায়ক কাপড়। তরুণীদের জন্য রয়েছে ফ্যাশনেবল কো-অর্ড সেট। হালকা রঙের পাশাপাশি বর্ষা ঋতুকে মাথায় রেখে উজ্জ্বল রঙ যেমনÑ নীল, কমলা, মেরুন এসব রঙের ব্যবহারও রয়েছে পোশাকে। শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি সব ধরনের সংগ্রহেই রয়েছে নতুনত্ব। ছেলেদের জন্য পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট সবকিছুর আয়োজনই রয়েছে। সেখানেও লক্ষ্য করা যায় আরামকে প্রাধান্য দিয়েই আনা হয়েছে সব ডিজাইন। চাইলে পরিবারের সব সদস্য একসঙ্গে ম্যাচিং পোশাকও নিতে পারেন ঈদে। 

সারা দিন কাজের জন্য সুতির পোশাক পরলেও কোনো দাওয়াতে যেতে হলে একটু জমকালো পোশাক পরতে পারেন। দিনের সাজগোজ রাখুন একদম হালকা। যেহেতু কাজের ব্যস্ততা থাকবে তাই চুল সুন্দর করে বেঁধে রাখতে পারেন। 

ঈদের জন্য শিশু থেকে বয়স্ক সব বয়সীদের জন্য পোশাক পেয়ে যাবেন বিভিন্ন দেশীয় ফ্যাশন হাউজগুলোতে। আড়ং, রঙ বাংলাদেশ, লা রিভ, জেন্টল পার্ক, কে ক্রাফট, নবরূপাসহ ফ্যাশন হাউজগুলোতে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত চলছে নানারকম ছাড়। সেই সুযোগে সবার জন্য নিয়ে নিতে পারেন পছন্দসই ঈদ পোশাক।  

ঘরবাড়ি পরিপাটি 

ঈদুল আজহার মূল আয়োজন পশু কোরবানিকে কেন্দ্র করে হলেও ঈদের দিন বাড়িতে মেহমানের আনাগোনা তো থাকবেই। আর সে জন্য ঘরটাও একটু গোছানো থাকা চাই। তা ছাড়া অন্দরসজ্জাতে একটু পারিপাট্য না থাকলে চলে না। তাই ঈদের আগেই গুছিয়ে ফেলুন পুরো বাড়ি। 
– সবার আগে ঘরের দেয়াল, কর্নার এবং আসবাবপত্রের ধুলা ঝাড়া মোছা করে নিন। অপরিষ্কার ঘর যত যত্ন করেই সাজানো হোক ভালো দেখাবে না।  
– বিছানায় পরিষ্কার চাদর বিছিয়ে দিন। কুশন কভার বদলে নিতে পারেন। হালকা রঙের চাদরে ঘর বড় দেখাবে। 
– ঘরে সহজে স্নিগ্ধতার ছোঁয়া দিতে ইনডোর প্ল্যান্ট রাখতে পারেন। 
– ফুলদানিতে কিছু তাজা ফুল সাজিয়ে নিন। দেখলেই মনটা সতেজ লাগবে। 
– ঘরে সুগন্ধির ব্যবহার করতে পারেন। সুগন্ধিযুক্ত মোমবাতি অথবা ডিফিউজার ব্যবহার করতে পারেন। এতে ঘরের পরিবেশ প্রশান্তিদায়ক মনে হবে। 

হেঁশেলের প্রস্তুতি  

কোরবানি ঈদে হেঁশেলের ওপর থাকে ভীষণ চাপ। পশু জবাইয়ের পর বণ্টন ও সংরক্ষণের জন্য মাংস কাটা, প্যাকেট করাসহ রান্নার আয়োজন- সব কাজ প্রায় পুরোটাই হয় রান্নাঘরে। এ কারণে রান্নাঘর আগে থেকেই গুছিয়ে রাখতে হবে যেন ঈদের দিন কাজ করার সময় কোনো ঝক্কি পোহাতে না হয়। সবকিছু এমনভাবে গুছিয়ে রাখতে হবে, যেন কাজের সময় প্রয়োজনীয় সব সরঞ্জাম হাতের নাগালেই পাওয়া যায়। 
– মাংস কাটার জন্য যেসব সরঞ্জাম ব্যবহৃত হবে যেমন- দা, বঁটি, ছুরি এসব পরিষ্কার করে রাখুন আগেই। এগুলোর ধার পরীক্ষা করে প্রয়োজনে নতুন করে ধার দিয়ে নিতে পারেন। 
– মাংস সংরক্ষণের জন্য পলিব্যাগ, জিপলক ব্যাগ আগে থেকেই সংগ্রহ করে হাতের কাছে রাখুন যেন ঈদের দিন খুঁজতে না হয়। রাইস কুকার, প্রেশার কুকারসহ রান্নার জন্য প্রয়োজনীয় হাঁড়িপাতিলগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিয়ে হাতের নাগালে রাখুন। 
– কোরবানির ঈদের প্রস্তুতিতে ফ্রিজের দিকে খেয়াল করুন সবার আগে। যেহেতু ফ্রিজে মাংস সংরক্ষণ করা হবে, তাই আগের জমানো খাবারগুলো রান্না করে ফেলুন, যেন ফ্রিজ যতটা সম্ভব খালি করে ফেলা যায়। বিগত ২ মাসে ফ্রিজ পরিষ্কার করা না হয়ে থাকলে ফ্রিজ পরিষ্কারের কাজটাও সেরে নিন। প্রয়োজনে সার্ভিসিং করিয়ে নিন। 

তৈরি থাকুক মসলাপাতি 

কোরবানির ঈদে মাংসের বিভিন্ন পদ রান্না হয়ে থাকে। তাই আগে থেকেই মাংসে ব্যবহার করার জন্য মসলাগুলো তৈরি রাখলে ঈদের দিন রান্নার কাজ অনেক সহজ হয়ে যাবে। 
– ঈদের আগের দিন একসঙ্গে বেশি করে পেঁয়াজ কেটে বায়ুরোধী বক্সে করে ফ্রিজে রেখে দিন। রান্নার সময় বারবার পেঁয়াজ কাটার ঝামেলায় যেতে হবে না। 
– রান্নায় বাটা পেঁয়াজ ব্যবহার করলে পেঁয়াজ খুব অল্প পানি দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। এবার পেঁয়াজের এই পেস্ট ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। 
– আদা-রসুন আগের দিনই বেশি করে বেটে বা ব্লেন্ড করে ফ্রিজে রেখে দিন।  
– বিভিন্ন ধরনের মসলা মিক্স যেমন বিরিয়ানির জন্য মসলা বা চটপটির মসলা আগেই গুঁড়া করে নিয়ে আলাদা আলাদা বয়ামে রেখে দিন। রান্নার সময়ে সহজে ব্যবহার করতে পারবেন। 
– গোটা গরম মসলা যেমন- এলাচ, দারুচিনি, তেজপাতা প্রভৃতি এগুলো সংগ্রহ করে আলাদা কৌটাতে রেখে দিন। থেঁতো করে ব্যবহার করার জন্য রান্নাঘরে হাতের কাছে একটি ছোট হামানদিস্তা রাখতে পারেন। 

আপ্যায়নের বাসনকোসন 

ঈদের দিন মেহমানের আনাগোনা যেহেতু থাকেই তাই তাদের আপ্যায়নের জন্য আগে থেকেই প্রয়োজনীয় ক্রোকারিজ নামিয়ে ফেলুন। ঈদের আগের দিনই খাবার পরিবেশনের জন্য বিভিন্ন পাত্র এবং প্লেট, বাতি, চামচ, গ্লাস ইত্যাদি শোকেস থেকে নামিয়ে ধুয়ে মুছে রেডি করে রাখুন। সিরামিকের বাসনগুলো ধোয়ার ক্ষেত্রে তরল সাবানের সঙ্গে একটু লেবুর রস মিলিয়ে নিতে পারেন, এতে চকচকে ভাবটা ভালো থাকবে। 
খাবার ঘর বা ডাইনিংটিই বা কেন বাদ যাবে উৎসবের প্রস্তুতি থেকে? খাবারের জায়গার ওপরেই নির্ভর করে খাবারের রুচি। ছিমছাম পরিচ্ছন্ন খাবার ঘরে পরিবেশিত খাবার পরিতৃপ্তি এনে দেয়। খাবার টেবিল সাজাতে রানার ব্যবহার করতে পারেন। এখন চেয়ারে কভার দেওয়ার চলও ফিরে এসেছে। খাবার ঘরের দেয়ালের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে বা পরিবেশনের তৈজসপত্রের রঙের থেকে বিপরীত রঙের টেবিল রানার ও ন্যাপকিন ব্যবহার করুন। যেমনÑ তৈজসপত্র যদি হালকা রঙের হয় তাহলে টেবিল রানার গাঢ় রঙের ব্যবহার করুন। 
খাবার টেবিলের সজ্জায় কিছু শোপিস রাখতে পারেন। অথবা একটি বাহারি মোমদানি। উৎসবের আমেজটা সুন্দরভাবে ফুটে উঠবে। 

আগাম রান্নাবান্না 

ঈদের দিন কোরবানির মাংসের নানারকম পদ তো রান্না হবেই। তবু কোরবানির আগেই নিজেরা খাওয়ার জন্য বা অতিথি আপ্যায়নের জন্য কিছু খাবারের ব্যবস্থা আগেই করে ফেলতে পারেন। 
বিভিন্ন ধরনের মিষ্টান্ন যেমন- পায়েস, সেমাই, শাহী টুকরা ইত্যাদি আগের দিন রাতেই বানিয়ে ফেলে নরমাল ফ্রিজে রাখতে পারেন। যেহেতু মৌসুমি ফলের দিন চলছে, চাইলে ফলের তৈরি মিষ্টি খাবার রাখতে পারেন। 
অন্যান্য খাবার আয়োজন যেমন- চটপটি বা পাস্তা তৈরি করতে হলে আগের দিন থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন। যেমন- চটপটির ডাল সিদ্ধ করে রেখে দিতে পারেন বা পাস্তার জন্য সবজি-মাংস এগুলো প্রস্তুত করে রেখে দিতে পারেন। 
ঈদের দিন কাবাব পরিবেশন করতে চাইলে পারলে আগেই মাংসের কিমা কিনে এনে কাবাব তৈরি করে রাখতে পারেন। ঈদের দিন কোরবানির মাংস দিয়ে কাবাব তৈরি করতে গেলে অতিথি আপ্যায়নের সময় ঝামেলা পোহাতে হতে পারে। 
ঈদে যেহেতু বেশির ভাগ খাবার মাংস জাতীয় থাকে, তাই সঙ্গে খাওয়ার জন্য রুটি, পরোটা আগে বানিয়ে চুলায় হালকা করে ছেঁকে নিয়ে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। খাবার সময় বের করে ভেজে নিলেই দ্রুত পরিবেশন করতে পারবেন। 
বাঙালি বাড়িতে অতিথি আপ্যায়নের জন্য চা পরিবেশন করার রীতি রয়েছে। বারবার চা তৈরি করতে গেলে অন্য কাজে দেরি হতে পারে, সে জন্য চাইলে আগেই বেশি করে চায়ের লিকার তৈরি করে ফ্লাস্কে রেখে দিতে পারেন। চায়ের সঙ্গে পরিবেশনের জন্য কুকিজ বা পাউন্ড কেক আগের দিন রাতেই বানিয়ে ফেলুন।  

আরও কিছু প্রস্তুতি 

– ঈদের দিন পশু জবাইয়ের কাজে ব্যবহারের সরঞ্জাম প্রস্তুত রাখুন আগেই। চাটাই, রেক্সিন, ছুরি, দা, বঁটি আগে থেকেই তৈরি রাখুন। 
কোরবানির বর্জ্য পরিষ্কারের পর সেখানে ছিটিয়ে দেওয়ার জন্য ব্লিচিং পাউডারের ব্যবস্থা রাখুন। 
– মাংস কাটাকুটির কাজে যেহেতু প্রায় সবাই হাত লাগায়, ছোটখাটো দুর্ঘটনা মোকাবিলায় বাড়িতে স্যাভলন বা জীবাণুনাশক ওষুধ, গজ, ব্যান্ডেজ ইত্যাদি প্রস্তুত রাখুন।  
– কোরবানির মাংস একসঙ্গে বড় প্যাকেট করে না রেখে ছোট ছোট প্যাকেট তৈরি করুন। প্রয়োজন অনুযায়ী প্যাকেট রান্নার আগে নামিয়ে নিতে পারেন। 
– ফ্রিজে মাংস রাখার আগে একবার ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখতে পারলে ভালো। 
– কোরবানির মাংস সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে রানের মাংস, সিনার মাংস এভাবে আলাদা চিহ্নিত করে রাখতে পারেন। 
– কলিজা, মগজ ইত্যাদি সংরক্ষল না করে টাটকা রান্না করে ফেললে স্বাদ নষ্ট হবে না। 
– ডিপ ফ্রিজে সব মাংস সংরক্ষণ করতে না পারলে মাংস হলুদ, লবণ এবং মরিচ দিয়ে ভালো মতো জ¦াল করে সংরক্ষণ করতে পারেন। 

ঈদের দিন কাজের ফাঁকে নিজের খেয়াল রাখাও জরুরি। যেহেতু গরমের সময় তাই কাজের ফাঁকে প্রচুর পানি পান করতে হবে। খুব বেশি ঘাম হলে স্যালাইন, লেবু লবণের শরবত খেতে পারেন। শরীরটা সতেজ থাকবে। কোরবানির মাংস খাওয়ার ক্ষেত্রে চর্বির অংশ বাদ দিয়ে খান। যারা কোলেস্টেরলের রোগী তারা মাংস একবার সিদ্ধ করে পানি ফেলে দিয়ে খান। এতে চর্বি অনেকটাই কেটে যাবে। মাংসের সঙ্গে বেশি করে সালাদ, টক দই এসব খান। হজমে সহায়তা হবে। কোমল পানীয় এড়িয়ে টক দইয়ের তৈরি বোরহানি বা মাঠা ইত্যাদি খেতে পারেন। অতিরিক্ত খাবার না খেয়ে পরিমিত খাবার খান, ঈদের সময়ে সুস্থ থাকবেন। 

নির্ঝঞ্ঝাট ঈদ পালন করতে আগাম প্রস্তুতি নিলে ঈদের আনন্দ স্পর্শ করবে সবাইকে। মিলেমিশে পরস্পরকে সহযোগিতা করলে ঈদে কাজের চাপ মোকাবিলা করা যাবে সহজেই। ত্যাগের মহিমায় মহিমান্বিত কোরবানির ঈদ আত্মশুদ্ধির মধ্য দিয়ে আপনাদের সবার জীবনে বয়ে আনুক আনন্দ বার্তা

কিউএনবি/অনিমা/১৬ জুন ২০২৪,/দুপুর ২:০১

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit