শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০৪:৩৩ পূর্বাহ্ন

কুরবানির আগেই সংগ্রহে রাখুন প্রয়োজনীয় সামগ্রী, না হলে পড়তে পারেন বিপাকে

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০২৪
  • ৬৬ Time View

লাইফ ষ্টাইল ডেস্ক : আর মাত্র কয়েক দিন পর ঈদুল-আজহা বা কুরবানির ঈদ। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে যে পশু জবাই করা হয়, তাকে কুরবানি বলা হয়। সকালে পশু কুরবানির মধ্য দিয়ে শুরু হয় ব্যস্ততার পালা। পালাক্রমে চলতে থাকে একের পর এক কাজ। খুব সাধারণভাবেই কুরবানির ঈদের প্রস্তুতিতে অন্যান্য সকল কিছুর পাশাপাশি কুরবানি সংক্রান্ত ব্যস্ততা থাকে সবচাইতে বেশি।

 ঈদুল আজহার আগে অনেক কাজ আছে যেগুলো গুছিয়ে রাখতে হয়। তা না হলে ঈদের দিন পড়তে হয় বিপাকে। এটা সেটা হাতের কাছে না পেলে যেমন ঈদের দিন বিরক্ত হবেন, সেই সঙ্গে সময়ও নষ্ট হবে। তাই ঈদুল আজহার প্রস্তুতি নিন এখন থেকেই। জেনে নিন পশু কুরবানির আগে যেসব সরঞ্জাম কিনবেন-

ঈদের বাজার
যেহেতু ঈদের বাকি আর মাত্র কয়দিন, তাই সময় বাঁচাতে এখনই করে রাখুন ঈদের বাজার। সেমাই-চিনি থেকে শুরু করে ঈদের দিন মিষ্টান্ন রান্নার জন্য যাবতীয় পদ তৈরির প্রয়োজনী উপকরণ কিনুন মনে করে।

রান্নার মসলা প্রস্তুত রাখুন
কুরবানির মাংস রাঁধতে প্রয়োজন হয় অনেক মসলার। পেঁয়াজ-রসুন-আদা বাটা থেকে শুরু করে গুঁড়া মসলা যেমন- হলুদ, মরিচ, জিরা, ধনিয়া ও গরম মসলাসহ যাবতীয় নানা মসলা আগে থেকেই সংরক্ষণ করুন। আর যদি বিরিয়ানি রান্না করতে চান, সেক্ষেত্রে আরও কিছু মসলা আগের থেকেই গুছিয়ে রাখুন। চাইলে এখন থেকেই গুঁড়া মসলাগুলো প্রস্তুত করে কৌটায় ভরে রাখুন। আর বাটা ও কাটা মসলাগুলো জিপলক ব্যাগ বা কৌটায় ফ্রিজের ডিপে রেখে সংরক্ষণ করুন।

যন্ত্রপাতি গুছিয়ে নিন
কুরবানির পশু জবাই ও গোশত কাটার কাজটি সহজ করতে ছুরি, চাকু, দা, বটি, চাপাতির কোন বিকল্প নেই। পশু জবাই করার জন্য খুটিনাটি যন্ত্রপাতি হাতের নাগালে রাখতে হবে। অনেকের বাড়িতেই হয়তো পুরোনো ছুরি, বটি বা ইত্যাদি যন্ত্রপাতি থেকে থাকবে। সেগুলো ঈদের আগেই ধারালো করে নিন ও গরম পানিতে ১-২ মিনিট ডুবিয়ে রেখে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। এতে জীবাণু আর না থাকবে না। আর যাদের যন্ত্রপাতি নেই, তারা ঈদের আগেই কিনে রাখুন। গত বছরের তুলনায় এবার ঈদ বাজারে কুরবানির পশুর দাম বাড়ার সঙ্গে বেড়েছে পশু জবেহসহ মাংস কাটাকুটির সরঞ্জামেরও। বঁটি-চাপাতি পিস বা ওজন দরে কিনতে পারেন। এসব জিনিস ওজন দরে বেশি বিক্রি হতে দেখা যায়। তারপরও এসব সরঞ্জামের বেচাবিক্রি বেড়েছে কয়েক গুণ।

বটি
মাংস টুকরো করার জন্য় বটি কিনতে পারেন। এই সময় ধারালো বটি না হলে মাংস কাটা কষ্টকর হয়ে যায়। নতুন বটি কিনুন। পুরোনো বটিও ধার করে নিন। বাজারে সবচেয়ে ভালো বড় বঁটির দাম পড়বে ২০০০ টাকা। এরপর আছে ১৫০০, ১২০০, ১০০০, ৮০০, ৫০০ টাকা দামের বটি।

দা
কুরবানি পশুর মাংস বানানোর কাজে ব্যবহার হয় দা। সাধারণ দা এবং রামদা দুটোই কুরবানির জন্য় জরুরি। রামদা চাপাতির মতো কাজ করে। আর সাধারণ স্টাইলের দা দিয়ে মাংস বানানো যাবে। সাইজে ভিন্ন রকমও রয়েছে। দায়ের হাতল কাঠ বা লোহার তৈরি হয়। পছন্দ ও সুবিধামতো কিনে নিন।

চাপাতি
পশু কুরবানির জন্য ব্যবহার হয় চাপাতি। এছাড়াও গরুর চামড়া ছাড়াতে চাপাতি ব্যবহার করা হয়। বাজারের বিভিন্ন সাইজের চাপাতি পেয়ে যাবেন। রেডিমেড কিনতে পারেন। নয়তো অর্ডার করেও বানিয়ে নিতে পারেন। চাপাতি ওজন মেপে দরদাম করুন। বিক্রেতারা লোহার ওজনের উপর চাপাতির দাম নির্ধারণ করেন। প্রতি কেজির দাম ৬০০-৭০০ টাকা। তিন কেজি ওজনের চাপাতির দাম ১৮০০-২১০০ টাকা। দুকেজি ওজনের চাপাতির দাম ১২০০-১৪০০ টাকা। দেড় কেজি ওজনের চাপাতির দাম ১০০০ টাকা।

কুড়াল
কুরবানির পশুর মোটা হাড়কে টুকরো করতে কুড়াল ব্যবহার হয়। কুড়ালের পরিবর্তে দা দিয়েও কাজ সেরে নেওয়া যায়। এক্ষেত্রে ভারী দা ব্যবহার করতে হয়।

চাটাই বা হোগলা
চাটাই বা হোগলা বিছিয়ে এর উপর কুরবানি পশুর মাংস রাখা হয়। মাটিতে মাংস রাখলে ময়লা ভরে যায়। তাই চাটাই বিছিয়ে এর উপর টুকরো মাংস রাখা হয়। একটি বান্ডেলে ৫০টি হোগলা থাকে। প্রতিটি বান্ডেলের দাম ৩০০০-৫০০০ টাকা। ৬ ফুট প্রস্থ ও ৭ ফুট দৈর্ঘ্যের এক একটি হোগলার দাম পড়বে ৮০-৯০ টাকা। ৫ ফুট প্রস্থ ও ৬ ফুট দৈর্ঘ্যের হোগলার দাম পড়বে ৬০-৬৫ টাকা। ৪ ফুট প্রস্থ ও ৫ ফুট দৈর্ঘ্যের হোগলার দাম হবে ৫০-৬০ টাকা। তবে চাহিদা বেশি থাকায় কোথাও কোথাও ৪০০-৫০০ টাকাতেও হোগলা বিক্রি হয়।

কাঠের গুঁড়ি
কুরবানির মাংস কাটার জন্য় জরুরি সরঞ্জাম হলো কাঠের গুঁড়ি। এর উপর মাংস রেখে টুকরো করা হয়। গাছের গোলাকার কাঠ খণ্ডই হচ্ছে কাঠের গুঁড়ি। বাজারে ছোট-মাঝারি-বড় আকারের কাঠের গুঁড়ি পাবেন। দরদাম করে কিনে নিন। মণ হিসেবে এটি বিক্রি হয়। প্রতি মণের দাম পড়বে ২০০০ থেকে ৫০০০ টাকা।

ছুরি-চাকু
কুরবানির পশুর চামড়া ছাড়ানোর জন্য ছুরি-চাকু ব্যবহার হয়। চাকু যত ধারালো হবে ততই দ্রুত চামড়া ছাড়ানো যাবে। হাড় থেকে মাংস ছাড়াতে ছুরি বেশ কাজ দেয়। ছোট-বড় যেকোনও আকারের ছুরি ও চাকু পাবেন বাজারে। প্রয়োজনমতো কিনে নিন। পুরোনো ছুরি বা চাকু থাকলেও ধারিয়ে নিতে পারেন। সবচেয়ে বড় ছুরির দাম পড়বে ৩০০০ টাকা। এরপর আছে ২০০০, ১৫০০, ১০০০, ৫০০, ৩০০ টাকা দামের বাহারি ছুরি।

পলিথিন
কুরবানির মাংস বিলি করার জন্য প্রয়োজন পলিথিন। এছাড়া চাটাইয়ের পাশাপাশি মোটা পলিথিনও খুবই দরকারি। কেননা, পলিথিনের ওপরই কাঠের গুঁড়ি রেখে মাংস কাটা হয়।

দড়ি
কুরবানির পশু বাঁধার জন্য অবশ্যই মনে করে দড়ি কিনুন। গরু জবাই করার সময় এর পাগুলো বাঁধার জন্য দড়ির প্রয়োজন হয়।

পশুর খাবার
পশুর খাবার হিসেবে খড় ব্যবহার হয়। প্রতি মুঠো খড় ১০ টাকা থেকে ১২ টাকা করে। গমের ভুসি পাওয়া যাবে ৬০ টাকা কেজি, ধানের কুঁড়া ২০ টাকা এবং সরিষার খইল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে।

দাঁড়িপাল্লা বা ডিজিটাল ওয়েট মেশিন
মাংস মাপার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে দাঁড়িপাল্লার। যদিও এখন দাঁড়িপাল্লার ব্যবহার কমেছে। সেই জায়গায় ব্যবহার হচ্ছে ডিজিটাল ওয়েট মেশিন।

ট্রাশ ব্যাগ বা ময়লা ফেলার জন্য কালো পলিথিন
কুরবানির পর পশুর বর্জ্য ফেলার জন্য অবশ্যই ময়লা ফেলার ব্যাগ কিনতে ভুলবেন না। এতে পরিবেশদূষণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। কুরবানির পর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে বর্জ্য উপাদানগুলো কালো ট্রাশ ব্যাগে ভরে নির্দিষ্ট স্থানে রাখুন। এতে পরিবেশ দূষণ হবে না আর গন্ধও ছুটবে না। আর যত দ্রুত সম্ভব গরুর চামড়াগুলোও বিক্রি করে দিন।

কুরবানির সরঞ্জাম যেখানে পাবেন
যে কোনো কুরবানির হাটের আশ পাশে ফুটপাতে বা বাজারে কিনতে পারবেন। কারওয়ান বাজারের কামার পট্টি, খিলগাঁও ফ্লাইওভারের নিচে কামারপট্টি, কাপ্তানবাজার, নিউমার্কেট, পুরান ঢাকার চকবাজার, টঙ্গি-উত্তরার বাজার, দিয়াবাড়ি মেট্রোরেল উত্তরা উত্তর হাটে এসব কুরবানির সরঞ্জাম পাওয়া যাবে। কমমূল্যে কিনতে চাইলে কারওয়ান বাজার ও কাপ্তানবাজার ঘুরে দেখতে পারেন। অবশ্যই কেনার আগে দরদাম করে নিন। যত আগে কিনবেন দাম ততই কম পাবেন। ঘরে বসে অনলাইনেও অর্ডার করতে পারেন দারাজ, আজকেরডিল, পিকাবো, বাগডুমসহ বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটে।

মাংস সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে রাখুন
কুরবানির মাংস ঘরে আনার পর সব আলাদা করে ভাগ করে রাখুন। যেমন-সিনার মাংস, কলিজা, ভুড়ি, পায়ের মাংস, মগজ, ইত্যাদি ভাগ করে ফেলতে হবে। ফ্রিজে রাখার আগে ভালো করে মাংস ধুয়ে রাখবেন। ফুড গ্রেডের প্লাস্টিকের ব্যাগেই মাংস রাখা উত্তম। এই প্যাকেটগুলো ঈদের আগেই যোগাড় করে রাখুন। যাতে প্রয়োজনের সময় খুঁজতে না হয়। মাংস ছোট ছোট করে প্যাকেট করে রাখুন। প্রতিটি প্যাকেটের গায়ে কোন মাংস তা লিখে রাখলে খুঁজে বের কররাও সহজ হবে। অবশ্যই কুরবানির মাংস ৪-৬ মাসের বেশি সংরক্ষণ করবেন না। তাহলে মাংসের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়।

আরও যত অনুষঙ্গ
ঈদের সময় ঘরেই জমে ওঠে আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে জম্পেশ আড্ডা। চার দেওয়ালের পরিবর্তে বাড়ির ছাদ বা খোলা মাঠে চলে বারবিকিউ তৈরির প্রস্তুতি। একসময় নানা কায়দা করে বারবিকিউ চুলা তৈরি করতে হলেও এখন খুব সহজেই ইলেকট্রিক মেশিনে তৈরি করা যায়। কাজের ধরনভেদে বাজারে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের তৈরি ইলেকট্রিক বারবিকিউ মেশিন পাওয়া যায়। হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২৫-৩০ হাজার টাকায় এসব মেশিন কেনা যায়। মাঝারি মানের মেশিনের দাম পড়বে ১৫০০ থেকে তিন হাজার টাকা। খোলা কয়েল দিয়ে তৈরি মেশিনের দাম ১৫০০ টাকা হলেও কিছুটা অনিরাপদ। কয়েল ঢেকে রাখা ইলেকট্রিক বারবিকিউ মেশিন পাওয়া যাবে ২৫০০ টাকার মধ্যেই।

রয়েছে কাঠ-কয়লা দিয়ে তৈরি করা বারবিকিউ মেশিন। এগুলো স্থানীয়ভাবে তৈরি। এগুলোরও দামের পার্থক্য আকারভেদে। একেবারে সাধারণ এবং ছোট আকারের ৬ স্টিকের মেশিন ৫০০ থেকে ৬০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। ১২ স্টিকের ফ্যান ছাড়া মেশিনগুলোও পাওয়া যাবে হাজার টাকার মধ্যে। তবে ফ্যান লাগানো বড় মেশিনগুলোর দাম পড়বে দুই হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা। আর কয়লা পাওয়া যাবে ২০ টাকা কেজি দরে।

প্রেসার কুকার
দ্রুত মজাদার মাংস রান্না করতে জুড়ি নেই প্রেসার কুকারের। তাই কুরবানির ঈদের আগে বেড়ে যায় প্রেসার কুকারের চাহিদা। বাজারে ভারতীয়, চীনা, জাপানি ব্র্যান্ডের পাশাপাশি দেশি ব্র্যান্ডেরও প্রেসার কুকার পাওয়া যায়। চাইলে নন-ব্র্যান্ডের প্রেসার কুকারও কেনা যাবে।

প্রাণ-আরএফএলের ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ড বাজারে এনেছে ভিশন টপার প্রেসার কুকার। চার থেকে পাঁচটি মডেলের প্রেসার কুকার রয়েছে ব্র্যান্ডটি। এর মধ্যে তিন লিটারের প্রেসার কুকার ১২১০ থেকে শুরু হলেও পাঁচ লিটারের দাম ১৪৯৫ থেকে ১৫৫০ টাকা, ৬ লিটার ১৬২০ এবং ৭ লিটার ১৭৭০ টাকা। এ ছাড়া তাদের আমদানি করা কুকস ব্র্যান্ডের ৬ লিটারের প্রেসার কুকারের দাম পড়বে চার হাজার ৭৪৬ টাকা, ৭ লিটার সর্বনিম্ন ৫ হাজার ৮৫ টাকা। এগুলো পুরোটাই অ্যালুমিনিয়ামের এবং ১২ বছরের বিক্রয়োত্তর সেবাও পাওয়া যাবে।

ভারতে তৈরি প্রেসার কুকার ব্র্যান্ডের মধ্যে কিয়াম বেশ জনপ্রিয়। কিয়ামের আড়াই লিটার ১২০০ টাকা, সাড়ে তিন লিটার ১৪০০ টাকা থেকে শুরু, পাঁচ লিটার ১৫০০ থেকে ১৭০০ টাকা এবং সাড়ে পাঁচ লিটারের দাম ১৭৫০ টাকা। এ ছাড়া নোহা ব্র্যান্ডের আড়াই লিটার প্রেসার কুকারের দাম ১২০০ টাকা, বাজাজ তিন লিটার ১৫০০ থেকে ১৭০০ টাকার মধ্যে, হ্যাকিন্স লিটার ভেদে ১৫০০ থেকে তিন হাজার টাকা, ওয়ালটনের মডেলভেদে ১২০০ থেকে তিন হাজার টাকা।

রাজধানীর প্রায় সব এলাকাতেই এখন ব্র্যান্ড এবং নন-ব্র্যান্ডের প্রেসার কুকার পাওয়া যায়। বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস পণ্যের শোরুম, হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্যের শোরুমেও দেখা মেলে প্রেসার কুকারের। পাওয়া যায় বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটেও।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন
কুরবানি দেওয়ার পর পশুর রক্তসহ বর্জ্য যেন ঠিকমতো পরিষ্কার করা হয়, সে বিষয়ে নজর রাখুন। কুরবানির আবর্জনা এখানে-সেখানে ফেলে রাখলে ময়লা জমে দুর্গন্ধ বের হবে। এর ফলে ডেঙ্গু মশার উৎপত্তিও বাড়বে। এ ছাড়াও কুরবানির পর মাংস ভাগ সময় শরীর, কাপড় ও ঘরের মেঝেতে রক্ত লেগে যেতে পারে। তাই কাজ করার আগে ফুল হাতা কাপড় পরুন এবং পাতলা গ্লাভস পরে নিন হাতে। যত দ্রুত সম্ভব সাবান দিয়ে ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করে ফেলুন। মেঝে পরিষ্কার করতে গরম পানি, জীবাণুনাশক এবং ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা ভালো। সবার জন্যই কুরবানির ঈদ আনুক আনন্দের বার্তা। সুস্থতা, ভালোবাসা আর ত্যাগের মহিমায়।

কিউএনবি/অনিমা/১৩ জুন ২০২৪,/দুপুর ১:৩৫

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit