ডেস্ক নিউজ : কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা পবিত্র রমজান মাসের পরিচয় দিয়েছেন, ‘রমজান মাস, যে মাসে কোরআন নাজিল করা হয়েছে।’ -সুরা বাকারা : ১৮৫ রমজান মাস হলো- কোরআনের মাস। কোরআনের সঙ্গে এ মাসের সম্পর্ক অনেক গভীর। রমজানের প্রতি রাতেই হজরত জিবরাইল (আ.) রাসুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন এবং তারা একে অপরকে কোরআন শোনাতেন। -সহিহ বোখারি : ৬
মনে রাখতে হবে, কোরআন রোজাদারের জন্য সুপারিশ করবে। হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, হজরত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘রোজা এবং কোরআন কেয়ামতের দিন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা বলবে, আমি তাকে দিনের বেলায় পানাহার ও প্রবৃত্তির চাহিদা মেটানো থেকে বিরত রেখেছি; সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ কবুল করুন। কোরআন বলবে, আমি তাকে রাতের ঘুম থেকে বিরত রেখেছি; সুতরাং আমার সুপারিশ কবুল করুন। তখন দুজনের সুপারিশই গ্রহণ করা হবে।’ -মুসনাদে আহমাদ : ৬৬২৬
তাই আমাদের উচিৎ হলো- বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করা। সুরা বাকারার ১৮৫ নম্বর আয়াতে এসেছে, রমজান মাসে কোরআন মাজিদ অবতীর্ণ হয়েছে। তাই এ মাসে কোরআন তেলাওয়াতের প্রতি বেশি মনোযোগী হওয়া কর্তব্য। হাদিসে এসেছে, হজরত জিবরাইল (আ.) রমজানের প্রতি রাতে হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে আসতেন এবং হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) তাকে কোরআন তেলাওয়াত করে শোনাতেন। -সহিহ বোখারি : ১৯০২
কিউএনবি/আয়শা/১৩ মার্চ ২০২৪,/সন্ধ্যা ৭:২০