মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৫৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ফুলের মতো পবিত্র মানুষগুলোই আপনাদের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে”–কুড়িগ্রামে পথসভায় ব্যারিস্টার ফুয়াদ কিম বাহিনীর সঙ্গে উত্তেজনা, প্রতিরক্ষা জোরদারের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার মাশরাফি-সাকিবের রেকর্ড ভেঙে রিশাদের ইতিহাস ট্রফি ফিরে পেতে নকভিকে ভারতের চিঠি নোয়াখালীতে বিনা ভোটে বিজয়ী হতে নমিনেশন ফরম ছিঁড়ে প্রার্থীর ভাইকে মারধর পাঁচপুকুরিয়ায় মিঠুন দম্পতির অসামাজিক কার্যকলাপে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী ফুলবাড়ীতে গ্রামপুলিশ কর্তৃক শিক্ষককে মারপিটের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন ফুলবাড়ীতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্মকর্তার যোগদান চৌগাছায় কৃষকের আত্মহত্যা ভূরুঙ্গামারীতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ সমাবেশ

পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর ক্ষমতা বাড়ানোর আইন নিয়ে যা বললেন প্রেসিডেন্ট

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ২১ আগস্ট, ২০২৩
  • ৮৯ Time View

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি দুটি বিতর্কিত বিলে অনুমোদন দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। এই বিলগুলো পাস হয়ে আইনে পরিণত হলে দেশটির সামরিক বাহিনী আরও ক্ষমতাবান হবে। গতকাল রবিবার (২০ আগস্ট) এক্সে (পূর্বের নাম টুইটার) দেওয়া বার্তায় প্রেসিডেন্ট জানান, তিনি এই বিল দুটি সই না করে ফিরিয়ে দেন। কিন্তু তার অধীনস্থরা তার ইচ্ছের বিরুদ্ধে কাজ করেছে।

এই দুটি আইনে সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের পরিচয় প্রকাশকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এবং সেনাবাহিনীকে অবমাননার জন্য কারাদণ্ডের বিধান চালু করা হয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, প্রেসিডেন্ট আলভির এই বক্তব্যে আইন দুটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন আসতে পারে।

পাকিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন আইনমন্ত্রী আহমেদ ইরফান আসলাম জানান, সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্টের কাছে বিকল্প ছিল বিলে সম্মতি দেওয়া অথবা সুনির্দিষ্ট মন্তব্যসহ বিলগুলোকে পার্লামেন্টের কাছে পাঠানো। কিন্তু এসব না করে প্রেসিডেন্ট আলভি ইচ্ছে করে সম্মতি প্রদানে বিলম্ব করেন এবং সম্মতি বা কোনও মন্তব্য ছাড়াই বিলগুলো ফেরত পাঠান।

আসলাম জানান, প্রচলিত আইন অনুযায়ী যেহেতু প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে সই করা বিল ১০ দিনের মধ্যে পাওয়া যায়নি, এগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আইনে রূপান্তরিত হয়েছে। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি দুটি বিতর্কিত বিলে অনুমোদন দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। এই বিলগুলো পাস হয়ে আইনে পরিণত হলে দেশটির সামরিক বাহিনী আরও ক্ষমতাবান হবে। গতকাল রবিবার (২০ আগস্ট) এক্সে (পূর্বের নাম টুইটার) দেওয়া বার্তায় প্রেসিডেন্ট জানান, তিনি এই বিল দুটি সই না করে ফিরিয়ে দেন। কিন্তু তার অধীনস্থরা তার ইচ্ছের বিরুদ্ধে কাজ করেছে।

এই দুটি আইনে সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের পরিচয় প্রকাশকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এবং সেনাবাহিনীকে অবমাননার জন্য কারাদণ্ডের বিধান চালু করা হয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, প্রেসিডেন্ট আলভির এই বক্তব্যে আইন দুটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন আসতে পারে।

পাকিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন আইনমন্ত্রী আহমেদ ইরফান আসলাম জানান, সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্টের কাছে বিকল্প ছিল বিলে সম্মতি দেওয়া অথবা সুনির্দিষ্ট মন্তব্যসহ বিলগুলোকে পার্লামেন্টের কাছে পাঠানো। কিন্তু এসব না করে প্রেসিডেন্ট আলভি ইচ্ছে করে সম্মতি প্রদানে বিলম্ব করেন এবং সম্মতি বা কোনও মন্তব্য ছাড়াই বিলগুলো ফেরত পাঠান। আসলাম জানান, প্রচলিত আইন অনুযায়ী যেহেতু প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে সই করা বিল ১০ দিনের মধ্যে পাওয়া যায়নি, এগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আইনে রূপান্তরিত হয়েছে।

 

 

কিউএনবি/আয়শা/২১ অগাস্ট ২০২৩,/রাত ৮:০৫

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

October 2025
M T W T F S S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit